• Uncategorized

    ভারুয়াখালীতে “পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা হউক।

      প্রতিনিধি ৩০ এপ্রিল ২০২১ , ৩:২১:০৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোহাম্মদ জিয়া-কক্সবাজার সদর উপজেলা প্রতিনিধি:

    কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালীতে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করার দাবি নিয়ে মাসকানিক ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।কেননা প্রতিনিয়তেই ভারুয়াখালীতে হত্যা, ডাকাতি, চুরি, মারামারি এবং দিনের বেলায় চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়ে ঘোরাঘুরিসহ নানা অপরাধ প্রবণতা লেগেই রয়েছে এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। এতে নিরীহ মানুষ প্রতিনিয়তেই হুমকির মুখে রয়েছেন।

    এদিকে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের কোন ভুমিকা নেই বলে দাবি স্থানীয় সচেতন মহলের। এছাড়াও পুলিশ প্রশানেরও তেমন কোন সহযোগিতা পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। যেহেতু কক্সবাজার সদর মডেল থানা থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ভারুয়াখালীতে যেতে হয় পুলিশ প্রশাসনকে। ফলে প্রশাসন ঘটনাস্থলে যেতে যেতেই অপরাধীরা পালিয়ে যায়।

    ভারুয়াখালীতে আইন শৃঙখলা দিন দিন অবনতি এবং পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন নিয়ে স্থানীয় সচেতন মহল তাদের নিজ নিজ ফেসবুকে অাইডিতে পোষ্ট দিয়েছেন।তারমধ্য থেকে কয়েকজনের ফেইসবুক ওয়ালে পোষ্ট করা লিখা হুবুহু তোলা ধরা হলো,এডভোকেট শওকত বেলাল তাঁর ফেসবুক ওয়ালে পোষ্ট দিয়েছেন “ভারুয়াখালী বাসীর পক্ষ হয়ে দু,কলম লিখুন”
    কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালী ইউনিয়নে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দিন দিন অবনতির দিকে, দ্রুত পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

    এডভোকেট মোহাম্মদ নেজামুল হক তাঁর নিজ ফেসবুক ওয়ালে পোষ্ট করেছেন‘কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালী হাজির পাড়া নিবাসী মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে ওয়াহেদ আলীর বসত গৃহে গতরাত এগারটার দিকে তার শাশুড় বাড়ির লোকজন মিরাসী সম্পত্তির বিচারের বিষয়কে কেন্দ্র করে হামলা চালিয়ে ওয়াহেদ আলীকে ছুরিকাঘাত করে তার নাড়িভুঁড়ি বের করে ফেলে। আশংকা জনক অবস্থায় তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। তার অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।এ সময় তার স্ত্রী, পুত্রবধূ ও ছেলে মেয়েকেও সন্ত্রাসীরা গুরুতর জখম করে চলে যায়। তাদের অবস্থাও আশংকা জনক।

    অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার পূর্বক আইনের আওতায় আনার জন্য ভারুয়াখালী এসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।অামানুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি তাঁর ফেসবুক ওয়ালে পোষ্ট দিয়েছেন “ভারুয়াখালীর সাধারণ জনগন এই পরিস্থিতি থেকে কখন মুক্তি পাবে?
    স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার ও প্রশাসনের ভূমিকা কি- প্রশ্ন রইল?

    এমডি জহির নামে এক ব্যক্তি তাঁর নিজ ফেসবুক ওয়ালে পোষ্ট করেছেন, “ভারুয়াখালীতে আর কত মার্ডার হলে কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও পুলিশ সুপার মহোদয়ের ঘুম ভাঙ্গবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে ভারুয়াখালীবাসী জানতে চাই।

    আবু সুফিয়ান রাজু নামে এক ব্যক্তি তাঁর ফেসবুকে ওয়ালে পোষ্ট দিয়েছেন “ভারুয়াখালী বাসীর পক্ষ হয়ে দু,কলম লিখুন” কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালী ইউনিয়নে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দিন দিন অবনতির দিকে, দ্রুত পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ