• Uncategorized

    পটুয়াখালীতে সরকারি খাস জমি দখল করে পাকাভবন নির্মান,প্রশাসন কতৃক নিষেধাজ্ঞা।  

      প্রতিনিধি ২২ জুলাই ২০২০ , ৩:১২:২৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)-পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ

    পটুয়াখালীর সদর উপজেলাধীন মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের হাজীখালী বাজার সংলগ্ন সরকারি খাস জমি দখল করে রেখেছে পটুয়াখালী সাব-রেজিস্টার অফিসের দলিল লেখক মোঃ শানু গাজী এমনটাই অভিযোগ উঠেছে।

    গত ১৪ জুলাই রোজমঙ্গলবার  সকালে খাস জমি দখল করে পাকা ভবন নির্মান করাকে কেন্দ্রকরে এ ঘটনায় উপজেলা প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে  নির্মাণকাজ বন্ধ করে এবং  ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়।

    এঘটনায় সরেজমিনে অনুসন্ধানেে গেলে যানাযায়,হাজীখালী বাজারের পূর্ব পাশে সরকারি খাস জমি প্রায় ৫ শতাংশ সরকারি জমি দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণের কাজ চলছে।

    জমির চারপাশে টিনের বেড়া দেয়া ভিতরে কাজ চলছে। এছাড়াও দেখা যায় বাজারের আরো কিছু প্রভাবশালীরা সরকারি খাস জমি খালের পাড় দখল করে পাকা দোকান পাট তুলে রেখেছেন এ যেন দেখার কেউ নেই।

    এব্যপারে জমি দখলকারী মোঃশানু গাজীর সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি জানান,     চেষ্টা করেও তার যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    এব্যপারে স্থানীয়রা জানায়,দলিল লেখক শানুর দাপটে এলাকায় মানুষ অতিষ্ঠ, সরকারী খাস জমি জবর দখল করে রেখেছে,আইন কানুন তোয়াক্কা করে না। এলাকায় কোন শালিশ ব্যবস্থা হলে আগেই তাকে ম্যানেজ করা হলে শালিশীর রায় সন্তোষজনক পাওয়া যায়।এমনটাই জানায় স্থানীয়রা।

    এব্যপারে শ্রমিকরা বলেন, কাজ দেখভাল করার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে  একজনকে । দুই সপ্তাহ আগে নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে এবং তাড়াতাড়ি সম্পূর্ণ জরতে বলা হয়েছে    এমনটাই জানায় শ্রমিকরা।

    এনিয়ে ভূমিঅফিস কর্মকর্তা নাজমা বেগমের কাছে মুঠোফোনে  জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলেে যাই এবং দলিল লেখক শানু মিয়াকে কাজ বন্ধ রাখতে বলেছি।এছাড়াও তিনি আরো বলেন, এব্যপারে  আমি এ্যাসিল্যান্ডকে জানানো হয়েছে।  কিন্তুু আমার কথা কর্নপাত না করে তিনি তার কাজ চালিয়ে গেছেন এমনটাই জানান তিনি।

    এব্যপারে সাব-রেজিস্টার অফিসের দলিল লেখক শানুমিয়ার সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি প্রতিবেদ’কে বলেন,বাজারে আরো অনেক দোকান আছে আমিও দোকান আধাপাকা ঘড় মেরামত করছি সরকারী খাস কিনা আমি জানিনা। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যান।

    উক্তব্যপারে মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মিলন মাঝির সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ