• ঢাকা বিভাগ

    নানা আয়োজনে জবিতে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উদযাপন

      প্রতিনিধি ১৭ মার্চ ২০২৩ , ৯:১০:১৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    প্রতিবেদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

    নানা আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজিব মঞ্চে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। এরপর একে একে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীল দল, কর্মকর্তা সমিতি, কর্মচারী সমিতি, পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ এর পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

    এসময় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগের চেয়ারম্যান, দপ্তরের পরিচালক, প্রক্টর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সরোয়ার আলম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. এ কে এম লুৎফর রহমান, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, কর্মকর্তা, সাংবাদিক প্রতিনিধি এবং কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি র‌্যালী পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে এবং কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে কেক কাটা হয়। এদিন সকাল ১১টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও আগামীর শিশু’ শীর্ষক শিশুদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক।

    এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ স্লোগানকে সামনে রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, “৭ মার্চের ভাষনের পর পাক আইন দিয়ে নয় বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই নিয়ন্ত্রিত হতো পূর্ব বাংলা; বঙ্গবন্ধু শুধু বাঙালি নয় পুরো বিশ্বে নেতৃত্বের দৃষ্টান্তে অবধারিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের বেশিরভাগ সময়ই লড়াই-সংগ্রাম, কারা বরণের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছিলেন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ