• জনপদ

    ইছামতী নদীর দু’পাড়ের মানুষের পারাপারের একমাত্র অবলম্বন বাঁশের সাঁকো

      প্রতিনিধি ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , ১১:০১:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ লুৎফর রহমান লিটন-সলঙ্গা (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের ইছামতী নদীর দু’পাড়ের লাখো মানুষের পারাপারের একমাত্র অবলম্বন বাঁশের সাঁকো। ভোগান্তির যেন শেষ নেই। জানা যায়, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দী ইউনিয়নের একডালা গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা প্রাচীনতম নদী ইছামতী। আর এই নদীর দুই পাড়ে বসবাস করছে শত-শত গ্রামের মানুষ। তারা জীবন- জীবিকার তাগিদে ও কাজের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়। নদীর পূর্ব অঞ্চলে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দী ইউনিয়নের ৩০ গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো।

    সদর উপজেলার একডালা মহিষামুড়া, ভেন্নাবাড়ী রুপের বের,বয়রা বাড়ি,বয়রা ফুল,শ্যামপুর নারান্দিয়া, চিলগাছা কুড়ালিয়া,গজারিয়া, সরাতৈল, ভেওয়ামারা,বাহুকা, দত্তবাড়ি,হরিণা পিপুল বাড়ীয়া,বাগবাটি ও হাসনা। অন্যদিকে, নদীর পশ্চিম অঞ্চেলের বগুড়া জেলার ধুনুট উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়নের খাটিয়ামারি, গোজিয়াবাড়ি, গোপালনগর, কোনাগাতি,উলরচপর,বিশার দিয়ার, শালুয়াবাড়ি,ভোবন গাতী,জয়লা,কাশিয়া হাটা,আমদানিপুর, পীন্ডার হাটি রৌদ্রবাড়িয়া,ডলিপুর মথুরাপুর, শ্যামগাতী,বিশ্বহরি গাছা,চৌকিবাড়ি,

    দিঘলকান্দী,রানডিলা,জোলাগাতি, গোবিন্দ পুর,ছাতিয়ানি,শিমুল কান্দী, বিভিন্ন গ্রামের লক্ষ লক্ষ মানুষ দিবা নিশী সাঁকো বেয়ে চলাচল করে। বর্ষা মৌসুমে সাঁকো তলিয়ে গেলে নৌকা যোগে দুই অঞ্চলের মানুষ চলাফেরা করে। বাঁশের তৈরি সাঁকোতে প্রতিনিয়ত স্কুল- কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী-ছাত্রী,শিক্ষক শিক্ষকা,ব্যবসায়িসহ নানা পেশার মানুষ পারাপার হচ্ছে।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ