• গণমাধ্যম

    সাংবাদিক জিল্লুর রহমান জুয়েল এর বাবার ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী

      প্রতিনিধি ২৬ অক্টোবর ২০২১ , ৫:১৬:২৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)-স্টাফ রিপোর্টার:

    জন্মালে মরিতে হবে, চিরন্ত বাস্তোবতাকে মেনে নিয়ে পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের পশ্চিম মাঝগ্রামের মরহুম ইয়াসিন আলীর দ্বীতীয় কৃতি পুত্র সন্তান এবং সাংবাদিক মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল এর বাবা আব্দুর রহমান মিয়া এর পঞ্চম মৃত্যু বার্ষীকি উপলক্ষে বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে স্বল্প পরিসরে জেলা- উপজেলা ও নিজ ইউনিয়নের বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়।একই সময় পটুয়াখালী জেলা উপজেলার বিভিন্ন সাংবাদিক বৃন্দদের উদ্দ্যগে মরহুম আব্দর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে সকল মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনায় ১৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বাংলাদেশ ন্যাশনাল নিউজ ক্লাবের উদ্দ্যগে।

    ঢাকা যাত্রাবাড়ী প্রেস ক্লাবের আয়োজনে দৈনিক দিন প্রতিদিন এর সম্পাদক এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম এর উদ্যোগে যাত্রাবাড়ী শাহী মসজিদ, বরিশাল( বিএসএল) এর আয়োজনে বিবির পুকুর পাড় গীর্জা মসজি, পটুয়াখালীর সবুজবাগ মসজিদ আল- আকসা মসজিদ, বরগুনা জেলার তাতলী উপজেলার কেন্দ্রীয় মসজিদ, বাউফল উপজেলার কেন্দ্রীয় মসজিদ, গলাচিপা কেন্দ্রীয় মসজিদ, গলাচিপা থানা মসজিদ, গলাচিপা বন্দরের উলানিয়া আয়শা সিদ্দিকা কেন্দ্রীয় মসজিদ, ৬নং পাড়-ডাকুয়া বাজার মসজিদ, চিকনিকান্দী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় মসজিদ ও এতিম খানায়, বিভিন্ন মসজিদ খানায় দোয়া ও মিলাত পড়ানো হয়।

    এদিকে সাংবাদিক জিল্লুর রহমান জুয়েল এর বাবার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বর্তমান সময় এর সম্পাদক মোঃ কবির আহমেদ, দৈনিক গণকন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক মোঃ নিজাম উদ্দিন জিটু, বরিশাল প্রেস এর সম্পাদক রোমান চৌধুরী এর উদ্যোগে ২০ অক্টোবর বুধবার দোয়া ও মিলাদ এর আয়োজন করার কথা জানিয়েছেন। মরহুমের জীবনী সূত্রে জানা যায়, সাংবাদিক মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল এর পিতা মরহুম আব্দুর রহমান মিয়া ১৯৬৭ ইং সালে পূর্ব- পাকিস্তান বর্তমানে লাল সবুজের বাংলাদেশের হয়ে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সে যোগ দেন।

    পরে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করে, পুনোরায় তার কর্মজীবনে ফিরে এসে ২০০৪ ইং সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে সু-দক্ষতার সাথে কর্মজীনে অনেক স্বনাম কুরিয়েছেন। অগ্নী নির্বাপক ব্যবস্থাপনায় সু- কৌশল ( ইন্টিলিজেন্ট অফ ফায়াম্যান অফিসার) কর্ম দক্ষতায় ডিপার্টম্যান্ট এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ভূয়োশী প্রসংশা সহ পেয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়( বুয়েট) থেকে সর্বচ্চ সন্মান। তিনি বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের ঢাকা ফুল বাড়িয়া হেড কোয়ার্টার এবং মিরপুর ট্রেনিং সেন্টারের একজন দক্ষ্য প্রশিক্ষ কমান্ডিং অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

    উল্লেখ্য গত ১৯ অক্টোবর ২০১৬ ইং রোজ বুধবার স্ট্রোক করে, দীর্ঘ দিন চিকিৎসাদিন অবস্থায় তার নিজ বাড়িতে সবাইকে কাঁদিয়ে পারি জমান না ফেরার দেশে ইন্নলিল্লাহির…. রাজিয়ুন। মৃত্যকালে তার বয়স ছিলো ৬৫ বছর। তিনি এক স্ত্রী, এক পুত্র ও দুই কন্যা সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ