• আইন ও আদালত

    রংপুরে পর্যটন মোটেলে নিউট্রি-ফেস্টের আয়োজন

      প্রতিনিধি ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ১১:১৫:৫৫ প্রিন্ট সংস্করণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক:

    পুষ্টি সচেতনতা বাড়াতে NICE (Nutrition in City Ecosystem) Project বাস্তবায়নে (সিনজেনটা ফাউন্ডেশন ফর সাসটেইনেবল এগ্রিকালচার) বিড ফাউন্ডেশন ও ইএসডিও এর যৌথ উদ্যোগে রংপুর সিটি কর্পোরেশন ও দিনাজপুর পৌরসভার মোট ২০ টি স্কুলে বুট ক্যাম্প আয়োজিত হয় যার সমাপনি অনুষ্ঠান হিসেবে রংপুর পর্যটন মোটেলে ২৩ সেপ্টেম্বর একটি নিউট্রি-ফেস্টের আয়োজন করা হয়। ১৫টি বিদ্যালয় এই অনুষ্ঠানে নিজেদের স্টল সাজায় যেখানে নিউট্রিশন ক্লাবের সদস্যরা বিভিন্ন পুষ্টিকর খাদ্য ও রেসিপি প্রদর্শন করে। এছাড়াও সদস্যরা চিত্রাঙ্কন ও যেমন খুশী তেমন সাজো প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে।

    উক্ত ফেস্টে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলার সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোকলেদা খাতুন মীম, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মো: এনায়েত হোসেইন এবং বারটানের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রোগ্রামার, কেয়া রাণী। অন্যান্য অতিথিদের মাঝে আরো ছিলেন ডা: মোরতাহিনা রশিদ, টেকনিক্যাল স্পেশালিষ্ট সিনজেনটা ফাউন্ডেশন ফর সাসটেইনেবল এগ্রিকালচার, বিআইআইডি ফাউন্ডেশন এর প্রোগ্রাম অফিসার, ইফতেখার উল করিম ও ইএসডিও থেকে আমির হেসেন।

    উক্ত অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রোগ্রামার ধন্যবাদ জানিয়েছেন এসআরডিএল ভুক্ত স্কুলে নিউট্রিশন ক্লাব করবার জন্য এবং তাদের নিয়ে পুষ্টি মেলার মত আয়োজন করবার জন্য, বারটানের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক ফলিত পুষ্টি বিষয়ক ধারণা দেন এবং শহুরে পরিবেশে জায়গা স্বল্পতার কারণে ছাদবাগান ও স্বল্প জায়গা থাকলে সেইখানেই ছোট আকারে বাগার তৈরির জন্য পরামর্শ দেন। তিনি আরো বলেছেন বৈষয়িক জ্ঞান ও বাস্তবিক জ্ঞানের সমন্বয়ে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে আমরা পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারি। খাদ্য নিরাপদতা বিষয় নিয়েও তিনি শিক্ষার্থীদের সচেতন করেন।

    বিশেষ অতিথি জেলা শিক্ষা অফিসার মো: এনায়েত হোসেইন বলেন পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোকলেদা খাতুন মীম নিউট্রিশন ক্লাব এবং নাইস প্রকল্পের কার্যক্রম গুলোর প্রশংসা করেন এবং শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করেন। তার মতে এধরনের কার্যক্রম যেমন আমাদের শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বাড়ায় তেমনি তাদের মাধ্যমে পরিবারের মানুষ ও জানার সুযোগ পায়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ