• Uncategorized

    প্রেমের ফাঁদে ফেলে চুমকির বিরুদ্ধে ৫ লক্ষ টাকা আত্মৎ এর অভিযোগ 

      প্রতিনিধি ১৭ মার্চ ২০২১ , ১:৫৩:০২ প্রিন্ট সংস্করণ

    প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে  কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ গোবিন্দপুর গ্রামের রুহুল আলীর কন্যা চুমকি ও পপি নামে দুই নারীর বিরুদ্ধে। চুমকি এক সন্তানের জননী।অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে মিনারুল কে ফাঁদে ফেলে কৌশলে চুমকি নগত ৫লক্ষ টাকা ও স্বর্ণা অলংকার সহ আসবাবপত্র আত্মৎ করেছে।তবে সে তখন মিনারুলের কাছে তার স্বামী ও সন্তান আছে বিষয়টি গোপন করেছে। চুমকি নিজেকে অবিবাহিত বলে স্বামী ও সন্তান থাকার সত্ত্বেও মিনারুল কে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে সর্বশান্ত করেছে।

    এই বিষয়ে মিনারুল বলেন, আমরা একই এলাকায় বসবাস করি তার সঙ্গে প্রায় তিন বছর আগে পরিচয় এবং পরে বন্ধুত্ব হয়। তখন সে আমাকে অবিবাহিত বলেন এবং আমার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। আমি যখন জানতে পারি চুমকির স্বামী সন্তান আছে তখন তার থেকে দূরে থাকি, আমার পরিবার যখন আমার বিয়ে ঠিক করে তখন চুমকি গালায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার করতে যায় তখন আমি বিয়ে ভেঙে দেই।  পরে আমি জানতে পারি তার স্বামী মাদক ব্যবসায়ী তার কাছে ফিরে এসে এক সাথে সংসার করছে। আমি তার কাছ থেকে আমার নগত টাকা স্বার্ণা অলংকার ও আসবাবপত্র ফেতর চাইলে চুমকি ও তার বড় বোন দেহ ব্যবসায়ী পপি বলে নারী নির্যাতন মামলা দিবে বলে আমাকে হুমকি-দমকি দিতে থাকে, চুমকির বড় বোন দেহ ব্যবসা করার সূত্রে এলাকার প্রভাবশালী নেতা ম্যধমে আমাকে ব্লাক মেইল করে চুমকি ও তার বড় বোন।ভুক্তভোগী মিনারুল আরও বলেন আমি এই প্রতারক চুমকি ও পপির আইনের কাচে কঠোর শাস্তি চাই ও আমার নগত ৫লক্ষ টাকা ফেরত চাই।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ