• রংপুর বিভাগ

    সুন্দরগঞ্জে আওয়ামীলীগের তৃণমুল নেতাকর্মীরা স্মৃতিকে সভাপতি হিসেবে দেখতে চান

      প্রতিনিধি ২৩ মার্চ ২০২২ , ৬:৫৩:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন-স্টাফ রিপোর্টারঃ

    গাইবান্ধার সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা খুরশীদ জাহান স্মৃতি ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর আদের্শের সৈনিক ও ২৯ গাইবান্ধা-১ সুুন্দরগঞ্জ উপজেলার দেশ স্বাধীনের পর প্রথম আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন প্রয়াত এমপি মন্জুরুল ইসলাম লিটনের সঙ্গে বৈবাহিক জীবনে আবদ্ধ হয়ে সাংসারিক ও ব্যবসায়ীক কাজে ব্যস্ততার পাশাপাশি স্বামীর সঙ্গে রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ছিলেন স্মৃতি। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বেড়ে ওঠা মানুষদের সমন্বয়ে একটি যুগোপযোগী বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও সার্বিক পরিস্থিতিরর বিবেচনায় ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ, মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত দেশে রুপান্তরিত করতে জননেত্রী শেখ হাসিনার সততার আলোয় আলোকিত সুন্দরগঞ্জ উপহার দিতে গাইবান্ধার সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে প্রয়াত এমপি মন্জুরুল ইসলাম লিটনের স্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী’লীগের যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা খুরশীদ জাহান স্মৃতি কে আগামী ত্রি- বার্ষিক সম্মেলনে উপজেলা আওয়ামী’লীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চায় আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ-সংগঠনের তৃণমুলের নেতাকর্মীরা।

    এবিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা জানান, বাংলাদেশে উন্নয়নের কারিগর সফল রাষ্ট্রনায়ক ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে ও সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতিত্বে একমাত্র ব্যক্তি বর্তমানে তরুণদের আইকন খ্যাত একজন সুযোগ্য উত্তরসূরী – সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত এমপি মন্জুরুল ইসলাম লিটনের সহধর্মীনী ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক, সৈয়দা খুরশীদ জাহান স্মৃতিকে সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই এরকম মন্তব্য আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীদের।

    এবিষয়ে সৈয়দা খুরশীদ জাহান স্মৃতি জানান, তার স্বামী প্রয়াত মন্জুরুল ইসলাম লিটন বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হাতে শহীদ হয়েছেন। স্বামী আদর্শকে লালন করে স্বামীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে আওয়ামীলীগের আদর্শ ধরে রাখায় আমার কাজ করে যাবেন বাকি জীবন। জনগণের মাঝে বেঁচে থেকে তার সুখ-দুঃখের সাথী হয়ে থাকতে পারি আর সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত দল গঠন করেতে পারি। উপজেলার সকল জনগণের সঙ্গে মিশে জনগণকে ভালো রাখা সেই সৌভাগ্য হয়। আমার স্বামীর মত আমার কর্মের মাধ্যমেই জনগণের পাশে থেকে আমার স্বামী না থাকায় তার অভাব টা আমাকে আরো শক্তিশালী করে তুলেছে। আমি আমার স্বামীর সঙ্গে রাজনৈতিক সকল কর্মসূচির সাথে জড়িত ছিলাম। তাই আমি জানি কি ভাবে সুুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ কে আরো সুসংগঠিত করে তৃণমৃল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের পাশে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে উপজেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি নির্বাচিত হয়ে স্বামীর অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত করে সুুন্দরগঞ্জ উপজেলাকে মডেল উপজেলা উপহার দিতে পারি।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ