• কৃষি

    মহাদেবপুরে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

      প্রতিনিধি ১৭ এপ্রিল ২০২২ , ৯:৩৬:২১ প্রিন্ট সংস্করণ


    এস এম শামীম হাসান-মহাদেবপুর প্রতিনিধি:

    নওগাঁ মহাদেবপুর বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে ঘন সবুজের সমারোহ বসন্তবাতাসে বোরো (ইরি)ধানের সবুজ ঢেউ উপজেলার সকল কৃষকের মন ভরিয়ে দিচ্ছে। ধান গাছের সবুজ পাতা ও কাচা শিষ যেন এক অপরূপ সৌন্দর্য। কয়েকদিনের মধ্যে শীষে ধানের দানা পুষ্ট হতে শুরু হবে।ইরি-বোরো ধানের শীষে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন, ধানের শীষ দেখে আনন্দে ভরে ওঠে কৃষকের মন। এবার আবহাওয়া ভালো থাকায় যথাসময়ে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন উপজেলার কৃষক কৃষাণী।

    মাঠে দোল খাওয়া নতুন ধানের নতুন স্বপ্নে বিভোর কৃষক। আর মাত্র কয়েকদিন পরেই গোটা মাঠ জুড়ে আস্তে আস্তে সোনালী আকার ধারণ করবে। মাঠভরা ফসলের স্বপ্ন দেখে কৃষক কৃষাণীর চোখে-মুখে ফুটে উঠবে আনন্দের ছোঁয়া। সোনালী ধানের ভরে উঠবে কৃষকের শুন্য গোলা।বোরো মৌসুমকে ঘিরে স্বপ্ন দেখে এই অঞ্চলের অনেক চাষী।
    অল্প সময়ে অধিক ফলনের কারণে বোরো চাষে আগ্রহী কৃষক, এরই মাঝে হাসিখুশি মনটা কালো অন্ধকার হয়ে যায় যদি তারা ধানের ন্যায্যমূল্য না পায় কৃষকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আবাদ করা।

    ধানের মূল্য কম পাওয়ার আশঙ্কা তাদের মনে সন্দেহের সৃষ্টি করে। এমন এক সময় ছিল শুধুমাত্র আকাশের বৃষ্টির উপর নির্ভর করে একমাত্র ফসল আমন ধান আবাদ করা হতো। বর্তমান প্রযুক্তির আওতায় কৃষকেরাঅনেক সুবিধা পেয়ে থাকেন। খাদ্যমন্ত্রী মহোদয়ের সুচিন্তিত পরামর্শ ও কৃষি অফিসের সহযোগিতার জন্য বর্তমান এক ফসলী জমিতে আমবাগান, মাল্টা বাগান সহ বরই চাষ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।যার কারণে খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ অনেকাংশে কমে গেছে। বলা যেতে পারে বর্তমান তারা অনেক সুখী। সারাদেশের ন্যায় ধান উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থান অর্জনের ইতিহাস।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ