• Uncategorized

    পটুয়াখালীতে মাদক মামলার আসামি শুভ’কে বাঁচাতে যুগান্তর প্রতিনিধি বিলাসের অপ-সংবাদ প্রচার।

      প্রতিনিধি ১৪ অক্টোবর ২০২০ , ১২:৪২:১১ প্রিন্ট সংস্করণ

    ডেক্স রিপোর্টারঃ

    পটুয়াখালী যুগান্তর পত্রিকার দক্ষিণ প্রতিনিধি বিলাস দাস মাদক মামলার আসামি শুভ’কে বাঁচাতে গোয়েন্দা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিলাস দাস মাদক অভিযানের বিষয়ে যে তথ্য প্রকাশ করেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বিভ্রান্তি কর।

    গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত এসআই রফিক বলে, ৫’ই অক্টো ২০ ইং তারিখে মাদক অভিযানে এসআই সংকট সংক্রান্ত বিষয়টি তিনি কি করে জানলেন এবং গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত সদস্য মামুন ওই রাতে মাদক অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিলেন কিনা সেটা কিভাবে নিশ্চিত হলেন।

    এব্যপারে গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত কনস্টেবল মামুন বলেন, ৫’ই অক্টো রাতে মাদক অভিযানে আমি অংশগ্রহণ করিনি অফিসে কর্মরত ছিলাম তাহলে কি করে বিলাস দাস আমার বিরুদ্ধে মনগড়া সংবাদ প্রচার করলেন।

    পটুয়াখালী গোয়েন্দা সূত্রে জানাযায়,৫’ই অক্টো রাতে মাদক অভিযানে বহিরাগত কোন সদস্য থাকার প্রশ্নই উঠেনা এবং গোয়েন্দা শাখার সদস্য মামুন অফিসে কর্মরত থাকার কথা নিশ্চিত করেছেন । তাছাড়া বিলাস দাস তার সংবাদ প্রচারে একাধিক গোয়েন্দা শাখার বরাত দিয়ে যে বিষয় গুলো নিশ্চিত  হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন তা পরিস্কার নয়।

    সূত্র আরো বলেন, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে বেড়িয়ে আসবে প্রকৃত সত্য। তিনি আরো বলেন, অভিযানের ঘটনাস্থলে যে বহিরাগত ব্যক্তির নাম ও উল্লেখিত মোবাইল নম্বর প্রকাশ করেছেন ওই রাতে তাদের মোবাইল লোকেশনের ট্র্যাকিং করলেই প্রকৃত সত্য বেড়িয়ে আসবে। শুধু তাই নয়, আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলছি সকলের মোবাইল নম্বরের কথোপকথন ট্র্যাকিং করলেও মুল উৎপাটন হবে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, সাংবাদিকদের ভেতর পূর্ব শত্রুতার প্রতিশোধ নিতে এই অপপ্রচারের নোংরা রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ মাত্র। শুধু তাই নয় সাংবাদিক বিলাস দাস শুভ’কে আড়াল করতে যে অসত্য সংবাদ প্রচার করছেন, তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা শাখায় একাধিক মাদক মামলার রেকর্ড রয়েছে এই শুভ’র।

    শশুর পটুয়াখালী জেলার আলোচিত ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসাবে একাধিক মাদক মামলার এজাহার ভুক্ত আসামি মোঃ শহিদুল ইসলাম। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মাদক ব্যবসায়ী নিয়াজ মোর্শেদ ওরফে (কাটা শুভ)’ পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার বরাবর গোয়েন্দা শাখার বিরুদ্ধে যে লিখিত অভিযোগ করেছেন বর্তমানে সেটি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাফুজুর রহমান তদন্ত করছেন বলে জানাযায়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ