• Uncategorized

    গলাচিপা থানার  আমখোলা ইউনিয়নে নির্বাচন প্রার্থী লিপির জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া।

      প্রতিনিধি ৪ ডিসেম্বর ২০২০ , ৮:২৪:৫২ প্রিন্ট সংস্করণ

    গলাচিপা থানার  আমখোলা ইউনিয়নে নির্বাচন প্রার্থী লিপির জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া।আসন্ন আমখোলা ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী পটুয়াখালী জেলা যুব মহিলা লীগের সভানেত্রী মোর্শেদা জাহান লিপি।

    আমখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদেষ্টা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রয়াত আব্দুল খালেক মিয়ার সুযোগ্য কন্যা, রাজপথের লড়াকু সৈনিক, ত্যাগী, পোড়খাওয়া ও পরিশ্রমী নেত্রী লিপি। বাবার ঐতিহ্য ধরে রাখা ও এলাকার জনগণের অনুপ্রেরণায় নির্বাচন করার মনোভাব প্রকাশ করেন তিনি।

    এছাড়াও দলীয় মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে লিপি বিজয়ী হবেন বলে এলাকার একাধিক সূত্রে জানা গেছে। বর্তমানে এলাকায় লিপির জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। ১৯৮৮ সালে বঙ্গবন্ধুর লড়াকু সৈনিক হিসেবে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদ লাভের মধ্যে দিয়ে লিপির রাজনীতির হাতেখড়ি। ২০০৩ সালে পটুয়াখালী জেলা যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে তিনি আন্দোলন সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মধ্যে দিয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন তিনি।

    জানাযায়  বর্তমানে তিনি এই পদে থেকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে দলীয় সকল কার্যক্রম সফলভাবে পালন করে যাচ্ছেন । দীর্ঘ ৩২ বছর রাজনীতির অবিজ্ঞতাসম্পন্ন এই নেত্রী জেলা ছাত্রলীগ ও যুব মহিলা লীগকে শক্তিশালী করার অগ্রণি ভূমিকা পালন করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর তিনি একটানা জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেন।

    তাঁর বিকল্প কোনো নেত্রী সৃষ্টি না হওয়াই তাঁর যোগ্যতার প্রমাণ দেয়। এছাড়া তিনি ১৯৯৮ সালে জাতীয় মহিলা সংস্থার সদস্য পদ লাভ করেন। রাজপথ কাঁপানো তুখোর নেত্রী লিপির বাবা আব্দুল খালেক মিয়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে মৃত্যুর পূর্বমুহুর্ত পর্যন্ত দীর্ঘ ৪২ বছর আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে ছিলেন তিনি । ’৭৫ পরবর্তী আওয়ামী লীগের দুর্দিনে তাঁর বাবা আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকল নেতা-কর্মীকে শক্তি ও সাহস দিয়ে দলকে সুসংগঠিত করে শক্তিশালী করার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

    তৎকালীন সময়ে তাঁর বাবা নানা প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়েও দলীয় কার্যক্রম নির্ভয়ে ও নির্বিঘ্নে সফলভাবে পালনে বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রামাণ দেন। উপজেলায় তাঁর বাবা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ও আওয়ামী লীগের খালেক সভাপতি হিসেবে সু-পরিচিতি লাভ করেন। এলাকায় লিপির রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। আমখোলা ইউনিয়নবাসীর অফুরন্ত ভালবাসা, নির্ভরতা ও আস্থার প্রতীক সৎ, বিচক্ষণ, দক্ষ, মমতাময়ী ও এ সময়ের সাহসী নেত্রী লিপি। লিপির নির্বাচনে আসার কথা শুনে এলাকার সর্বমহলে যেন আনন্দের বন্যা বয়ে চলেছে।

    আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন অবহেলিত হতদরিদ্র মানুষসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন। এতদিন যেন তারা এই সৎ ও যোগ্য নেত্রীর প্রতীক্ষায় ছিলেন। তাই জনগণ এবার জোট বেঁধেছে লিপির পক্ষ নিয়ে। তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দাবি- চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন এমন যোগ্য প্রার্থীকেই দেয়া হোক। তবেই নৌকার বিজয় সু-নিশ্চিত।

    দলীয় মনোনয়ন পাওয়া প্রসঙ্গে মোশের্দা জাহান লিপি দৈনিক  বরিশাল সমাচার,জাতীয় দৈনিক আজকের  দূর্নীতি ও আলোচিত অনলাই পোর্টাল শিক্ষা তথ্যর এর জেলা প্রতিনিধিদের জানায়, আমার বাবা দীর্ঘদিন আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন ১৯৯৬ সালে আমার বাবা আমখোলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। দলের দুর্দিনে রাজপথে থেকে দলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে একাগ্রচিত্তে কাজ করেছে, দলের জন্য আমাদের পরিবারের অনেক ত্যাগ আছে। এদিক বিবেচনা করে দল আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি দলের কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকব এমনটাই আশা ব্যক্ত করেন তিনি।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ