• Uncategorized

    পটুয়াখালীর নাসিং ইনস্টিটিউটে সংবাদ সংগ্রহে গণমাধ্যম কর্মীরা গেটে বাধার সম্মুখীন। পর্ব-১

      প্রতিনিধি ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ৫:০৬:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    পটুয়াখালীর নাসিং ইনস্টিটিউটে সংবাদ সংগ্রহে গণমাধ্যম কর্মীরা গেটে বাধার সম্মুখীন। পর্ব-১

    পটুয়াখালীতে নাসিং ইনস্টিটিউটে অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ সংগ্রহে গেলে তাতে গণমাধ্যম কর্মীরা বাধার সম্মুখীন হয়। গতকাল ১১ ফেব্রুয়ারী বেলা সাড়ে এগারোটার সময় পটুয়াখালী নাসিং ইনস্টিটিউটের ভিতরে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে বাধার সম্মুখীন হয়েছে পটুয়াখালীতে কর্মরত একাধিক গণমাধ্যম কর্মীরা।

    ঘটনার সুএে যানাযায়,নাসিং ইনস্টিটিউটের ২য় বর্সের ছাত্রী নাম না বলা সর্তে,মুঠোফোনে গন মাধ্যম কর্মীদের জানায়,সকালে ইনস্টিটিউটের একটি কক্ষে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে অগ্নিকান্ড ঘটে। তবে অগ্নিকান্ডে কোন ছাত্র-ছাত্রী হতাহত হয়নি বলে জানান ঐ ছাত্রী।

    এসময় ছাত্র-ছাত্রীরা ভয়ে আতংকিত হয়ে পড়ে। উক্ত ছাত্রীরা আরো বলেন,এর আগে ইনস্টিটিউটে ছাত্র-ছাত্রীদের লাকড়ি দিয়ে রান্না করা হতো, কিন্তুু সম্প্রতি অধ্যাক্ষর নির্দেশে গ্যাস সিলিন্ডারের মাধ্যমে রান্না করার প্রচলন ঘটায়। এতে ছাত্র ছাত্রীরা বিপদের আশংকা করে গ্যাস সিলিন্ডারে রান্না না করার অনুরোধ জানানো সত্রেও অধ্যাক্ষ এব্যপারে কোন কর্নপাত করেনি।

    উক্ত গ্যাস সিলিন্ডারের ত্রুটি ছিল যার জন্য এমন ঘটনা ঘটে বলে দাবী ২য় বর্সের একাধিক ছাত্রীর। এসময় একটি কক্ষে অন্তত ১৫ জন ছাত্রী অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। উক্ত গ্যাস লিকেজে অগ্নিকান্ডের ঘটনা প্রকাশ যাতে না পায় এর জন্য ছাত্রীদের হুমকি প্রদান করেন ইনস্টিটিউটের অধ্যাক্ষরত রওশন আরা বেগম।

    এছাড়াও ছাত্রীরা অধ্যাক্ষকে অবহিত করা সত্রেও তিনি কোনরুপ ব্যবস্থা নেয়নি,যার পরিপ্রক্ষিতে উক্ত গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনা হয়েছে।

    গোপনসুত্রে আরো জানাযায়, এই বর্তমান কর্মরত অধ্যাক্ষের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন কলাকৌশলে ব্যপক অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন বলে জানান।

    এতে উক্ত নাসিং ইনস্টিটিউটের ৫ শতাধিক অধ্যানরত ছাত্র-ছাত্রীরা আতংক ও দিশেহারা হয়ে পড়ে। উক্ত ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ইন্সটিটিউটের অধ্যাক্ষ রওশন আরা বেগম সাংবাদিকদের সাথে কথা না বলে, ইনস্টিটিউটের অর্ধশতাধিক ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে তথ্য সংগ্রহে যাওয়া গণমাধ্যমকে গেটের প্রবেশ দ্বারে মারমুখি বাধার সৃষ্টি করে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করতে ইনস্টিটিউটের দায়িত্ব প্রাপ্ত অধ্যাক্ষ রওশন আরা বেগমকে তার ব্যবহৃত সেলফোনে ০১৭১২- ফোন করলে তার স্বামী মো,রাজ্জাক পঞ্জায়েত ফোনে অপরদিক থেকে বলেন,আমার স্ত্রীকে কে নাম ধরে ডেকেছে এর বিচার হবে কে কোথার সাংবাদিক আমি প্রেসক্লাবে ফোন করেছি। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় ফোন করে খোজখবর নেয়,পরক্ষণে
    সাংবাদিকের সাথে বসে আলাপ করার কথা জানায় তিনি।

    এব্যপারে পটুয়াখালীর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্বাবধায়ক,ডাঃআব্দুল মতিন মাহমুদ এর মুঠোফোন (০১৭২০৫৪৩৪৯৫) নাম্বারে ফোন করে উক্ত ঘটনার বিষয় জানতে চাইলে তিনি দৈনিক আমার বার্তা, ও জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ কন্ঠের প্রতিনিধি’কে বলেন, আমার এব্যপারে কিছু জানা নেই,এবং আপনারা লিখে দিন যে আমার এ ব্যপারে কোন প্রকার বক্তব্য নেই বলে তিনি জানান।

    পরবর্তী সংখ্যায় আমাদের সাথেই থাকুন, পর্ব-১

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ