• Uncategorized

    সিরাজদিখানে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস-২০২১ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা

      প্রতিনিধি ২৫ মার্চ ২০২১ , ১১:২৪:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ

    আজ ২৫ মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে বর্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যা স্মরণে বাংলাদেশ সরকার ২০১৭ সাল থেকে জাতীয়ভাবে গণহত্যা দিবস পালন করে আসছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। এছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনও পৃথক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।

    ২৪ মার্চ সকাল ১০.৩০ মিনিটে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস-২০২১ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা
    উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম এর (সভাপতিত্বে)

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত হন, সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদের চেয়্যারমান, হাজী মহিউদ্দিন আহমেদ,

    বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত হন, সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়্যারমান, মঈনুল হাসান নাহিদ, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়্যারমান, এডভোকেট তাহমিনা আক্তার তুহিন, সহকরী কমিশনার (ভূমি) আহাম্মেদ সাব্বির সাজ্জাদ, সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ এস.এম. জালাল উদ্দিন, সিরাজদিখান উপজেলার বীরমুক্তিযোদ্ধা, কমান্ডার, আব্দুল মতিন হাওলাদার, লতদ্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়্যারমান, এস.এম.সোরহাব হোসেন, রশুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়্যারমান, ইকবাল হোসেন চোকদার, প্রমুখ।

    সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী ও বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যান, মুক্তিযোদ্ধা,সাংবাদিক, সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পূর্ব পরিকল্পিত অপারেশন সার্চলাইটের নীলনকশা অনুযায়ী আন্দোলনরত বাঙালিদের কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বরোচিত ও নিকৃষ্টতম গণহত্যা শুরু করে। একাত্তরের ২৫ মার্চের গণহত্যা শুধু একটি রাতের হত্যাকাণ্ডই ছিল না, এটা ছিল মূলত বিশ্বসভ্যতায় এক জঘন্যতম গণহত্যার সূচনা মাত্র।

    ২০১৭ সালের ১১ মার্চ জাতীয় সংসদ জাতীয় ‘গণহত্যা দিবস’ ঘোষণা বিষয়ক একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে। জাসদের সংসদ সদস্য শিরিন আখতারের উত্থাপিত ওই প্রস্তাবে দিবসটির স্বীকৃতি আদায়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের কথাও উল্লেখ রয়েছে। পরে ২০ মার্চ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২৫ মার্চকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত একটি দিবস হিসেবে ‘গণহত্যা দিবস’ ঘোষণা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি পালনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ