শহরের চেয়ে গ্রামগঞ্জে অসহনীয় হয়ে উঠেছে লোডশেডিং। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৫ ঘন্টার বেশি থাকতে হচ্ছে বিদ্যুৎহীন। গত সপ্তাহে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের পর থেকে এই সমস্যা যেন আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে। এর আগে জ্বালানি সংকটের কারণে দেশে গত জুলাই মাস থেকে নতুন করে লোডশেডিং শুরু হয়।
গ্রাম এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়, তাতে সারা বছর এমনিতেই তা নিরবচ্ছিন্ন থাকে না। আর নতুন করে লোডশেডিং শুরু করার পর গ্রামে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। শহর এলাকায় রাতে লোডশেডিং কম করার চেষ্টা হলেও গ্রামে রাতে ও দিনের বেশিরভাগ সময় থাকছে না বিদ্যুৎ।
এদিকে বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্টদের দাবি, চাহিদা তুলনায় বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক পাওয়ায় দেখা দিয়েছে সংকট। গত দুই সপ্তাহ ধরে এই অবস্থা বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সিরাজগঞ্জে সলঙ্গা গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা। এতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। জেলায় প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা ১১৭ মেগাওয়াট। এরমধ্যে পল্লী বিদ্যুৎতের চাহিদা১০৭মেগাওয়াট মিলছে ৪০-৪৫ মেগাওয়াট।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.