ডাঃ বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন জেনারেল প্রাকটিশনার একজন সফল, পরিশ্রমী তরুণ চিকিৎসক। মেধা, মননশীলতা, আধুনিক মানের চিকিৎসা সেবা, জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ায় পল্লী চিকিৎসক হিসেবে খ্যাতি আর যশ যেন ছড়িয়ে পড়েছে শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলের আনাছে-কানাছে।তিনি একজন সফল চিকিৎসক হিসেবে সততা আর নিষ্ঠার সাথে আত্মনিয়োগ করেছেন নিজেকে। মানবসেবা যেমন একজন চিকিৎসকের মূল লক্ষ্য আর এরই প্রতিফলন ঘটিয়ে যেন সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে চিকিৎসা সেবায় হয়ে উঠেছেন একজন নিবেদিত প্রাণ।
জাতীয় এ দুর্যোগময়ক্ষণে করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি আছে জেনেও নিজের মাঝে নেই কোন ভয়, নেই কোন শংশয়ের বালাই,নিজের জীবনের মায়া মমতা ত্যাগ করে মানবতার সেবায় যেন নিজেকে করেছেন উৎসর্গ।সে কারণে দিনকে দিন তার কাছে যাওয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, করোনার ঝুঁকিতে তিনি পিছপা হয়নি, বরং আগের চেয়ে তার সেবা দেওয়ার পরিমাণ আরো বাড়ছে। তার কাছে ভীড় করছেন রোগীরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রোগী দেখেন। আর চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা ও রোগ নিরাময়ে সুফল পাওয়ায় প্রশংসিত হচ্ছেন সর্ব মহলে।
চিকিৎসা সেবায় হতদরিদ্র, নিম্ন আয়ের মানুষ নাম মাত্র মূল্যে চিকিৎসা সেবা পাওয়ায়,একমাএ ভরসার আশ্রয় স্থল হিসেবে গড়ে উঠেছে অর্পিতা চিকিৎসালয় চেম্বারে।পীরগাছা উপজেলায় কান্দির হাট ইউনিয়নে তেয়ানি বাজার নামক স্থানে প্রাণকেন্দ্রে মোড়ের অদুরে গড়ে উঠেছে তার চিকিৎসা (চেম্বার) কেন্দ্রটি। তিনি নিজ চিকিৎসাকেন্দ্রে (চেম্বার) চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি গ্রামগঞ্জে রোগীর বাড়ি গিয়ে রোগী দেখছেন।
কথা হয় ডাঃ বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন সাথে তিনি বলেন- কিভাবে দেশ ও দশের সেবা করা যায়। আমার মায়ের অনুপ্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এ পেশায় জড়িয়ে পড়ি লেখাপড়ার গন্ডিময় জীবন থেকে।তিনি আরও জানান- ছোটবেলা থেকেই " মা " তাকে চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলবেন বলে জানিয়ে আসছিলেন এবং তিনি ও সে ভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করেন। আর মায়ের অনুপ্রেরণায় আজ এতটুকু এগিয়ে আসা।
স্থানীয়রা বলছেন- এই সংকটময় মূহুর্তে ডাঃ বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন প্রতিটি গ্রামগঞ্জে করোনার যুদ্ধে সংগ্রামী যোদ্ধা হিসেবে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসতেছেন। আসলেই তিনি প্রশংসার দাবিদার আর সেই সাথে তৃণ মূলের এমন চিকিৎসকদের সরকারি স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা দিলে আরো বেশী দক্ষতার সাথে যে কোন দূর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা অর্জন করতে পারবে।অর্পিতা চিকিৎসালয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা তেয়ানি গ্রামে মোঃ মামুন মিয়া বলেন- সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপত্র প্রদানে অল্প কয়েক দিনে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা সুস্থ হয়ে উঠছেন।
এ ব্যাপারে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জোভেক ফার্মাসিউটিক্যাল এর এমপিও মোঃ শহিদুল ইসলাম বলেন- বর্তমান এ দুর্যোগময় মুহূর্তে করোনার ঝুঁকি নিয়ে ডাঃ বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন যে কাজ করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। তার সম্পর্কে একটি চমৎকার বার্তাও শোনা যায়- তিনি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে★ আই, এ,সি,আই,বি, ও বাংলাদেশ প্যারামেডিকেল ডাক্তার এসোসিয়েশন বিপিডিএ এর যৌথ উদ্দেগ্যে টেলিমেডিসিন এর মাধ্যম COVID-19 এর উপর সাটিফিকেট অর্জন করে গ্রামগঞ্জে খেটে খাওয়া হতদরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে এই মহৎ কাজ চলমান রাখতে অনুপ্রেরণা দিয়ে আসছেন।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.