সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী এস এম জীবন’র শুভ জন্মদিন, সহকর্মীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 

নিউজ ডেক্সে-এইচ অার রুবেলঃ

সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী এবং মানবতার ফেরিওয়ালা এস এম জীবন এর ৩৮তম শুভ জন্মদিন উপলক্ষে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী এবং বিভিন্ন সংগঠনের অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষীরা যার যার ফেসবুক আইডি থেকে এস এম জীবন এর ছবি পোস্ট করে বার্তা প্রকাশ করেন। তারা তাদের বার্তায় তাদের সহকর্মী ও ভালোবাসার মানুষটিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

১৯৮২ সালের ১৮ জুলাই পৈতৃক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামে এস এম জীবন জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আব্দুল মন্নাফ মাতার নাম সাধন বেগম। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে এস এম জীবন সবার বড়।

এস এম জীবন তার জন্মদিন উপলক্ষে দেশবাসীর কাছে তার সুস্বাস্থ্য, দেশ, দেশের মানুষ ও সরকারের পক্ষে যেন আজীবন কাজ করে যেতে পারেন দোয়া কামনা করেন।

তিনি বলেন, বর্তমান দেশের এই দুঃসময়ে আপনারা আপনাদের নিজস্ব অবস্থান থেকে সকলেই সরকারের সহযোগিতা এগিয়ে আসবেন এবং যেকোনো প্রকার গুজব ছড়িয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট না করে সরকার ও দেশের সকল জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় করোনা ভাইরাসের বিরূদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এবং সামাজিক দুরত্ব মেনে চলার আহবান জানান।

উল্লেখ্যঃ এস এম জীবন সাহসীকতা ও সফলতার সাথে সাংবাদিকতা ও অধিকার বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে মানবাধিকার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে তিনি জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ও বার্তা সময়ের সম্পাদক ও মানবাধিকার সংস্থা “আইন সহায়তা ফাউন্ডেশন” এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি বেশ কিছু পত্রিকার উপদেষ্টা ও সাংবাদিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

তিনি মানবতার সেবায় নিয়োজিত একজন সৎ, নির্ভিক, ন্যায়পরায়ণ, সমাজসেবক ও মানবিক সৈনিক। মানুষ এর বিপদে সবার আগে থাকেন যে মানুষটি, তিনিই হলেন সবার পরিচিত ও শুভাকাঙ্ক্ষী এস এম জীবন। প্রতিদিন তিনি মানুষ এর সেবায় কোন না কোন ভাবে জড়িয়ে আছেন, সবসময় গরীব অসহায় দুঃস্থ মানুষের পাশে থেকে তাদের অনেক সাহায্য সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি একজন সফল মানবাধিকারকর্মী।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় তিনি প্রতিদিন নানামুখী কার্যক্রম করে যাচ্ছেন। তিনি তার লেখায় ও কথায় সবসময় গরীব-দুস্থ, অসহায় ও অবহেলিত মানুষের কথা তুলে ধরেন। করোনা ক্রান্তিলগ্নেও জীবনবাজি রেখে জনকল্যাণের লক্ষ্যে অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছেন।