পাবনা সুজানগর উপজেলা হাটখালী গ্রামের প্রয়াত এ্যাডভোকেট সাহাবুদ্দীন মৃতর পূর্বে প্রায় একশত বিঘা জমি সরকারের নামে ওয়াকফ করে মৃত বরণ করেন। তার মৃতর পর এলাকার কিছু ভ’মিদস্যু জাল দলিল করে ওয়াকফ’র জমি দখল করে, পরবর্তীতে এ্যাডভোকেট সাহাবুদ্দীন সাহেবের নাতী মোতওয়ালী মোঃ রফিকুজ্জামান রানা বাংলাদেশ ওয়াকফ এষ্টেট মামলা করেন দীর্ঘ দিন মামলা চলার পর বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসক প্রদত্ত নির্দেশে জেলা প্রশাসক পাবনা বরাবর গত-১০/০৬/২০০৮ইং-তারিখে স্বারক নং-ওঃপ্রঃ/শুঃশাঃ-২/২৬৯ বরাবর আসে এবং জেলা প্রশাসক পাবনা প্রদত্ত আদেশ দ্বারা গত ২৫/০৬/২০০৮ইং তারিখে স্বারক নং-জেপ্র/পাব/আরএম/বিবি ছত্রিশ-৫৪/০৭/০৮-৭৮৯ উপজেলা বরাবর আসলে, দীর্ঘ সময় তার কোন আইনী ব্যবস্থা ও সরকারি সম্পদ রক্ষার্থে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ভূমিদস্যুরা সরকারি সম্পদ লুন্ঠন ও প্রাণনাশের বদ্ধ পরিকর রহিয়াছে বলে এ্যাডভোকেট সাহাবুদ্দীন সাহেবের নাতী মোতওয়ালী মোঃ রফিকুজ্জামান রানা গত০৯/০২/২০২১ইং তারিখে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লেখিত অভিযোগ দাখিল করেন। তিনি লিখিত অভিযোগে বলেন কিছু ভূমিদস্যুরা তার বসতবাড়ীর আঙ্গিনা সহ আবাদি ফসলী জমির মাটি কর্তন করিয়া বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করছে এবং ফসলী জমি ক্ষতি করছে। তিনি সরকারের ওয়াকফ সম্পদ বিনষ্ট কারীগণের বিরুদ্ধে শাস্তি দাবি করেন। সরোজমিনে গিয়ে দেখা জায় হাটখালী গ্রামের রস্তম শেখের ছেলে রাসেল সেখ দীর্ঘ দিন যাবত ওয়াকফ এষ্টেট এর সম্পত্তি থেকে বে-আইনি ভাবে মাটি কাটছে। এদিকে মোতওয়ালী মোঃ রফিকুজ্জামান রানা বলেন আমি বার বার উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সাক্ষাতে এবং মোবাইল ফোনে বলেও ওয়াকফ এষ্টেট এর আমার বাড়ী সহ আবাদি সম্পদ রক্ষা করতে পারছি না। সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রওশন আলির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি লেখিত অভিযোগ পেয়েছি, অভিযোগ পাওয়ার পর আমি স্থানীয় নায়েবকে পাঠাইয়া মাটি কাটা বন্ধ করেছি।অথচ নিয়ম নীতি তোয়াক্কা না করে পুনরায় নায়েব ফিরার পড় আবার মাটি কাটছে ভূমিদস্যুরা।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.