• Uncategorized

    রাজনগর আওয়ামী লীগের দুগ্রুফে সংঘর্ষ গুল্লি বিনিময় আহত  অন্তত ৫০ জন।

      প্রতিনিধি ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ১:৫৯:৫৪ প্রিন্ট সংস্করণ

    মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের দুগ্রুফের মাঝে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য নিয়ে ১১ ফেব্রয়ারি রোজ বৃহপ্রতিবাব দুপুর ১২. ৩০ ঘটিকায় উভয় পক্ষের মাজে সংঘর্ষ গুল্লি বিনিময় হয়,এ সংঘর্ষ ৩ ঘন্টারমত চলে।স্তানীয় সূত্রে জানাযায় রাজনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রনেতা বতমান উপজেলা চেয়ারম্যান শাহাজান খান ও ৮ নং মনসুরনগর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মিলন বখত ও ৩ নং ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান ছালেক মিয়ার নেতৃন্তে গত ১০ তারিখ রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের মিছিল অনুষ্ঠিত হয় ১৬ তারিখ এর জনসভাকে সফল করার জন্য এ সময় মিছিল শেষে ৭ কামারচাক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেলিম আহমদ উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব শাহাজাহান খানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। এই কুরুচিপুর্ণ স্লোগান ও বক্তব্য বিরুদ্ধে এবং কামারচাক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জবাব দিতে শাহাজাহান খানের ১১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১ ঘটিকায় বিক্ষুক মিছিলের আয়োজন করেন তার শুভাকাঙ্ক্ষীগন রাজনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল সাম্মু,টিক একি টাইমে রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিলন বখত চেয়ারম্যান ও ছালেক মিয়া চেয়ারম্যান ১৬ তারিখের আওয়ামীলীগের জনসভাকে সফল করতে রাজনগর উপজেলা  পরিষদের নিকটতম হল জেলা পরিষদ সমাবেশের আয়োজন করেন। এ সময় উভয় গ্রুফের লোকজন দেশিও অস্ত্র আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আসে,এক পযায়ে দুপুর ১২.৩০ মিনিটের সময় উভযের সমথক পাল্টা পালটি স্লোগান মিছিল দিয়ে ইট পাটকেল ডিল মারা শুরু হয় এবং উভয় গ্রুফের লোকজন সংঘর্ষ লিপ্ত হয়,খবর পেয়ে রাজনগর থানার অফিসার ইনচাজ জনাব আবুল হাসিম ঘটনা স্তলে আসিয়া ১০৩ রাউন্ড রাবার বুলেট ও৪ রাউন্ড টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্তিতি শান্ত করেন পরে পুলিশ সুপার ঘটনা স্তল পরিদশন করেন। মৌলভীবাজার সদর সারকেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান বলেন খবর পুলিশ স্তলে গিয়ে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।এ সময় তারেক মিয়া ও রিয়াদ আহমদ নামে দুজন গুল্লিবৃদ্ব হয়ে সিলেট উছমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন,উভয় পক্ষের ৫০ জনের মত আহত হয়েছেন জানাগেছে।কিছু লোকজন রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা নেন আবার মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে যারা চিকিৎসাধীন আছেন রাজনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব আব্দুল্লাহ আল সাম্মু,আব্দাল মিয়া,মামুন আহমদ সালমান,শাহিন মিয়া,তামিম খান,রিয়াজ আহমদ, তারেক আহমদ,আরও যারা আহত হয়েছেন রাজনগর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ময়নুল ইসলাম খান,মামুন আহমদ, শরিফ মিয়া,ইয়ামিন আহমদ, রমজান মিয়া,রিয়াদ মিয়া,জালাল মিয়া, লিকন মিয়া,সেজু আহমদ, ইউসুফ আহমদ, ফাহিম আহমদ, শাহিম মিয়া, পরকিছ মিয়া,রাজন মিয়া,পুলিশের এস আই এরশাদ, কন্সটেবল পবিত্র ও সব্রত সহ অন্তত ৫০ জন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতারা আহত হয়েছেন,এ ঘটনা নিয়ে ৩ নং ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান ছালেক আহমদ কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের ১৬ ফেব্রুয়ারি আমাদের জনসভাকে সফল করতে আমরা জেলা পরিষদ হল রোমে মিলিত হই উভয় গ্রুফের স্লোগান মিছিল এ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব মিলন বখত বলেন উপজেলা চেয়ারম্যান এর সাথে আমার সরকারি ত্রান নিয়ে বিরুদ্ধ চলছে,আর আমরা যখন উপজেলা পরিষদের পাশে আমাদের জনসভাকে সফল মিটিং করছি তখন জনাব শাহাজাহান খান জামাত বি এন পির সহযোগিতায় আমাদের উপর হামলা চালায়,এবং দুজন পুলিশ উপজেলা চেয়ারম্যান কে এই হামলায় সহযোগিতা করে।১১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১ টার ঘটনা নিয়ে জনাব শাহাজাহান খান উপজেলা চেয়ারম্যান এর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন গত ১০/২/২১ তারিখ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিলন বখত নেতৃত্বে মিছিল হয় এ সময় আমার বিরুদ্ধে ৭ নং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সেলিম আহমদ কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রাখে,আমার শুভাকাঙ্ক্ষীগন শুনে ১১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১ ঘটিকায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষুক মিছিলের ডাক দেন,কিন্তূ দুপুর ১২.৩০ মিনিটের সময় মিলন বখত চেয়ারম্যান, নেতৃত্বে সন্ত্রাসী আমার উপজেলা অফিস ভাংচুর করে আমাকে লক্ষ করে উপজেলা অফিসে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রুবেল আহমদ  ও যুবলীগের সহসভাপতি সেজু আহমদ গুল্লি বিনিময় করেন,এসময় দুজন কমী তারেক ও রিয়াদ আহমদ গুল্লিবিদ্ব হয়ে সিলেট উছমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসারত আছে,এ রিপোর্ট লেখার আগ পযন্ত রাজনগর অফিসার ইনচাজ   জনাব আবুল হাশিম সাহেব বলেন ঘটনাস্তলে পুলিশের পাশাপাশি র‍্যাব সদস্য আছে,উভয় পক্ষের অভিযোগ দেওয়া হয়েছে পরে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ