সাভারের আয়েশা সিদ্দিকা রা. মহিলা মাদ্রাসার বড়হুজুর প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল এরশাদুল্লাহ বছরের পর বছর ছাত্রীদের যৌন নির্যাতন করে যাচ্ছে, এমন যৌন নিপীড়িত চার ছাত্রী তাদের ছাত্রজীবনের সেই খা’রা’প অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন তালাশ টিমের কাছে। ঘটনার রহস্য উম্মোচন করতে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে এই মাদ্যাসার অন্যান্য মহিলা শিক্ষকদের নীতি নৈতিকতা রক্ষিতার মত এদের সকলের নৈতিক জৈবিক চরিত্রের অবক্ষয় ঘটেছে।

প্রিন্সিপাল এরশাদুল্লাহ নিজের অপকর্মের দায় স্বীকারোক্তি করায় এই মহিলা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা দ্রুততম সময়ে করার জোর দাবি জানাচ্ছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) কেন্দ্রীয় সভাপতি সোহেল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান। নেতৃবৃন্দ যুক্ত বিবৃতিতে বলেন মহিলা মাদ্রাসাটি সৎ দক্ষ মহিলা শিক্ষকদের দ্বারা পরিচালিত হউক। ছাত্রীদের নিরাপদে পড়ালেখার সুব্যবস্থা করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ জরুরী, প্রতিটি মহিলা মাদ্রাসায় সরকারের সংশ্লিষ্টদের নজরদারি, তদন্ত, তদারকি করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য বেফাকের তথ্য অনুযায়ী ১৩৭১০ টি কওমী বা হাফিজিয়া মাদ্রাসা রয়েছে, এর মধ্যে পুরুষ মাদ্রাসা ৯১০৮ টি এবং মহিলা মাদ্রাসা ৪৬০২টি, মহিলা মাদ্রাসা গুলোতে মহিলা শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত করার নীতিমালা প্রণয়নের দাবি করেছেন।