অদ্য ২৩ শে জানুয়ার সকাল ১০-৩০ মিনিটের সময় পটুয়াখালী সদর উপজলো পরষিদের হলরুমে ভূমিহিীন ও গৃহ হীনদনে মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতৃক জমি ও গৃহ প্রদান। মুজিব শতবর্ষ বাংলাদশে একজন মানুষও গৃহহীন জমিহীন থাকবে না" -মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসনিা। এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিহাসে প্রথমবারের মত আজ একযোগে ৬৯,৯০৪ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ নতুন ঘর উপহার দিয়েছেন।এবিষয়ে  গণভবন হতে দেশেরে ৬৪ জেলায় ৪৯২টি উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিও ঘড় প্রদান অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করনে।

২৩ জানুয়ারি সকাল ১০-৩০ মিনিটের সময় পটুয়াখালী সদর উপজলো পরিষদ হলরুমে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতৃক জমি ও ঘড় প্রদান করনে এসময়।

 উক্ত অনুষ্ঠানে ভিডিও  কনফারন্সের মাধ্যমে পটুয়াখালী সদর উপজলো পরষিদ প্রান্তরে উপস্থতি ছলিনে মোঃ মতউিল ইসলাম চৌধুরী, জেলা প্রশাসক, পটুয়াখালী; বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আলহাজ্ব মো,খলিলুর রহমান মোহন মিয়া , চেয়ারম্যান, জেলা পরষিদ, পটুয়াখালী; বীর মুক্তিযোদ্ধা  আলহাজ্ব কাজী আলমগীর, সভাপতি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, পটুয়াখালী জেলা শাখা; জনাব অ্যাডভোকেট মোঃ গোলাম সরোয়ার, চেয়ারম্যান, উপজলো পরিষদ, পটুয়াখালী সদর,এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহিউদ্দিন আহম্মদে, মেয়র, পটুয়াখালী পৌরসভা,শাহ মোঃরফিকুল ইসলাম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ পটুয়াখালী,  লতিফা জান্নাতী, উপজলো নির্বাহী অফিসার পটুয়াখালী সদর। 

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, উপজলো প্রশাসনের সকল বিভাগের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ।জনপ্রতিনিধিগন, উপকারভোগীগণ এবং সাংবাদকিবৃন্দ।

কেন্দ্রিয়ভাবে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পটুয়াখালী সদর উপজেলার উপকারভোগীদরে হাতে ঘড়ের সনদসহ অন্যান্য কাজগপত্র তুলে দেন জেলা প্রশাসক মোঃ মতিউল ইসলাম চৌধুরী সহ অন্যান্য অতিথীবৃন্দ।

এছাড়াও পটুয়াখালী জেলার অন্য পাঁচটি উপজেলায় জনপ্রতিনিধিগন, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, সাংবাদিক বৃন্দের উপস্থিতিতে উপকারভোগীদের হাতে ঘরেট সনদ তুলে দেওয়া হয়।

উল্লেখ্যে, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় পটুয়াখালী জেলার ক-শ্রেনীর (ভূমিহীন ও গৃহহীন) ২১৩১ টি ঘরের বরাদ্দ পাওয়া গেছে যার মধ্য ৭২৯ টি ঘরের সনদসহ অন্যান্য কাজগপত্র আজ উপকার ভোগীদের হাতে হস্তান্তর করা হলো