• Uncategorized

    পটুয়াখালীর বনবিভাগের দূর্নীতি ঢাকতে বনদস্যু শনাক্ত করার ভিন্ন পন্থা অবলম্বন। 

      প্রতিনিধি ৫ নভেম্বর ২০২০ , ৯:০৪:১৩ প্রিন্ট সংস্করণ

    মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)-পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ

    পটুয়াখালী জেলায় বনদস্যুদের বাচাঁতে বন -কর্মকর্তাদের তৎপরতা নামক শিরোনামে দৈনিক বরিশাল সমাচার পত্রিকায় ১টি সংবাদ প্রকাশিত হয় এতে পটুয়াখালী বন বিভাগের সরকারি গাছ চুরির অভিযোগ উঠে বড় বিঘাই ইউনিয়নের  ইউপি সদস্য মো:খোকনের বিরুদ্ধে ও তার সাথে জড়িত বন কর্মকর্তা রেইন্জার মাহবুব আলমের নাম উঠে আসে ।

    এমনটাই  অভিযোগ করেন ক্ষোদ বন বিভাগের দায়িত্বরত ফরেস্ট গার্ড মোঃ আবদুল মান্নান মিয়া।এসময় গার্ড মন্নান মিয়া দৈনিক বরিশাল  সমাচার এর পটুয়াখালী জেলা পতিবেদক’কে জানান, আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়প ৮ পিস “আকাশ মনি”গাছ যব্দ করি, যার সরকারি মূল্য দাড়ায় আনুমানিক  ৪১ হাজার টাকা।

    সরকারী গাছ চুরি করে নেয়ার সময়  মেম্বার ও তার  ছোট ভাই মোঃখোকন (৩৭) কে ঘটনা স্থানে পেলে তা আমার উপরস্থ কর্মকর্তা পটুয়াখালী মাঝ গ্রাম ফরেষ্ট রেইন্জার অফিসার, পটুয়াখালী সদর রেইন্জ কর্মকর্তা ও পটুয়াখালী বন বিভাগ এসি এফ দেবদাস মূখার্জী সহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম স্যারকে অবহিত করলে তারা তাৎক্ষণিক ঘটনা স্থান পরিদর্শন করে উক্ত গাছ গুলো জব্দ করেন এবং আমাকে একটি সিজার লিস্ট করে উদ্বার কৃত গাছ গুলো সদরে নিয়ে আসতে বলেন।

    ফরেষ্ট গার্ড আব্দুল মান্নান মিয়ার দেয়া তথ্য মতে গাছ চুরির সাথে জড়িত ইউপি সদস্য ও তার ভাই খোকন উক্ত গাছ চুরি মামলায় আসামী থাকার কথা, কিন্তু তাদের মামলায় আসামী না করে অন্ধকারে তীর নিক্ষেপ করে অজ্ঞাত তিন জনকে আসামী করছেন বলে  সুএে সোনা যায় ।

    এবিষয় সার্বিক একাধিক পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রাকাশিত করার পরেও কেন  অদৃশ্য শক্তি বা এদের খুটির যোড় কোথায় সার্থর জন্য ইউপি সদস্য বনদস্যুদের আইনের আওয়তায় আনা হচ্ছে না তা এখন জনমনে প্রশ্ন বৃদ্ধ।

    উক্ত ঘটনার বরাত দিয়ে  পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন আবদুল মান্নান একজন ফরেষ্ট গার্ড মাএ, তাছাড়া তার কথায় একজন ইউপি সদস্যকে মামলায় দোষী করা যায় না,তবে যেহেতু বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বরাতে উলেক্ষ করা হচ্ছে ইউপি সদস্য ও তার ভাই গাছ চুরিতে জড়িত সে মর্মে আমরা স্থানীয়দের বক্তব্য তথ্য সংগ্রহ করবো এরপর যদি সে জড়িত থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানান।

    আগের সংখ্যায় ফরেষ্ট গার্ড আবদুল মান্নান মিয়া ঘটনার সত্যতা উল্লেখ, করেছিলেন পূর্বেও বড় বিঘাই, ছোট বিঘাইসহ আরো কিছু এলাকার নদীর পার থেকে ব্যাপক পরিমান সরকারি মূল্যবান বিভিন্ন প্রজাতীয় গাছ বনদস্যুরা  নিয়ে গেছেন আর তার সাথেও জড়িত ছিলেন  ইউপি সদস্যসহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা। তাদের এ সকল বিষয় বরাবরই মদত করে আসছেন রেইন্জার মাহাবুব আলম সহ বিভাগীয় বন অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তারা।

    উল্লেখ্য, ফরেষ্ট গার্ডের দেয়া তথ্যের অনুযায়ী সরেজমিন অনুসন্ধানে  সার্বিক খোজ করতে গেলে বেড়িয়ে আসতে থাকে একের পর এক তথ্য, সেখানে সন্ধান মিলতে থাকে  বন কর্মকর্তারা তাদের অবৈধ বাণিজ্য সুধু হাজার কিন্বা লাখ টাকায় সিমা বদ্ধ না, বেড়িয়ে আসতে পারে কোটি টাকার অবৈধ রঙ্গ বাণিজ্য। আরো বিস্তারিত নিয়ে আসছি সাথেই থাকুন পরবর্তী সংখ্যায়।।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ