• Uncategorized

    পটুয়াখালীর ফতুল্লা স্ট্যান্ডে মা মেডিকেল হল  ফার্মিসীতে ঔষধ বিক্রির আড়ালে চলছে অপ চিকিৎসা। 

      প্রতিনিধি ২২ জুলাই ২০২০ , ১:৫১:২৫ প্রিন্ট সংস্করণ

    মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)-পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ

    পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন মাদার বুনিয়া ইউনিয়নে ফতুল্লা বাজারে ৭ নং ওয়ার্ডে  মা মেডিকেল হল এর নজরুল ইসলাম এর চিকিৎসায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে একই এলাকার বাসিন্দা মোসাঃ মাহিনুর বেগম এমনটাই অভিযোগ পাওয়া যায়।

    ঘটনার সুএে যানাযায়, গত ১০ জুলাই রোজ শুক্রবার সকাল আনুমানিক ১০.০০ ঘটিকার সময় স্থানীয় ফার্মেসী মা মেডিকেল হলের ঔষধ বিক্রেতা  নজরুল ইসলাম এর ভুল চিকিৎসায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন মাহিনুর।

    সরেজমিন অনুসন্ধানে গেলে যানাযায়,মাদার বুনিয়া ইউনিয়নের পকিয়া গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ডের ফতুল্লা স্ট্যান্ডের বাসিন্দা মোঃআনোয়ার মিয়ার মেয়ে মাহিনুর বেগমকে ভূল চিকিৎসা দেন মা মেডিকেল হলের মালিক হাবিবুর রহমান এর ছেলে  নজরুল ইসলাম।

    ভুক্তভোগী জানান, ছোট খাট কোন সমস্যা হলে   তার কাছ থেকে ঔষধ সেবন করতেন তিনি।গত ১০ জুলাই রোগী  অসুস্থতার বোধ করলে তার দোকানে ঔষধ আনতে যায় ফার্মেসীর নজরুল ইসলামকে জানায় আমার খাবারে রুচি নাই। ফার্মেসীর মালিক নজরুল তাকে ডেকাসন,প্রিকর্টন ঔষধ সেবন করতে দেয়।  ঐ ঔষধ সেবন করে ভুক্তভোগীর শরীর ফুলে যায়।এবং শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখাদেয়।

    ভুক্তভোগীর মা, কহিনুর বেগম,,এবিষয় প্রতিবেদ’কে বলেন, আল্লাহর রহমতে আমার মেয়ে বেচে গেলেও উক্ত নজরুল ইসলাম দির্ঘদিন যাবৎ ঔষধ বিক্রির আড়ালে অপ চিকিৎসা করে চলছে।যার ফলশ্রুতিতে যেকোন সময় আরো বড় ধরনের দূর্ঘনা ঘটতে পারে।

    এবিষয় স্থানীয়রা জানায়,দির্ঘদীন যাবৎ ঔষধ বিক্রির আড়ালে ফার্মেসীর পিছনে রোগী দেখেন এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছেন।যা আইনগত ভাবে বৈধ নয়। আমরা এব্যপারে বহুবার সর্তক করলেও আমাদের কথা কর্নপাত করে না।  তারভাই হাসান আর্মি সদর দপ্তরের চাকরীর দোহাই দিয়ে ধরাকে সরাগ ঞ্জান করে আসছে।

    মা মেডিকেল হলের সত্ত্বাধিকারী নজরুল ইসলামের কাছে অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, উক্ত অভিযোগ বানেয়াট ভিক্তি হুন। এছাড়াও দোকানের  ট্রেড লাইসেন্স, ড্রাগ লাইসেন্স,র ব্যপারে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, আমার দোকানের ইউনিয়ন ট্রেড লাইসেন্স আছে। তবে ঔষধ বিক্রর ড্রাগ লাইসেন্স নেই এমনটাই জানান তিনি।

    উক্ত ব্যপারে মাদার বুনিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মিলন মাঝির সাথে মুঠোফোনে বিষয়টি  জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি এব্যপারে আগে অবগত ছিলাম না বা, কেউ জানায়নি, এখন যেহেতু জানলাম এর প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ