• Uncategorized

    পটুয়াখালীতে স্বামী কতৃক স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রীকে   নির্যাতন,গুরুতর আহত হাসপাতালে ভর্তি

      প্রতিনিধি ১৪ অক্টোবর ২০২০ , ১২:২৩:১৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন)পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ

    পটুয়াখালী জেলার শহরস্থ চরপাড়া এলাকায় স্বামী কতৃক স্কুল শিক্ষিকা মেহেরীন সুলতানা (দুলারী)৩৭  নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    গত ১৩ অক্টোবর রোজমঙ্গলবার রাএ আনুমানিক ২.৩০ ঘটিকার সময় চরপাড়া ছবুর মিয়ার বিল্ডিং এর( হোল্ডিং -৫৬) ভাড়া বাসায় এ ঘটনাটি ঘটে।

    ঘটনার সুএে জানাযায়,মোসাঃ মেহেরীন সুলতানা (দুলারী-৩৭) পারিবারিক কলহের জেড় ধরে স্বামীর কর্মস্থল বরিশাল টেলিটক অফিসের ইন্জিনিয়ার, পিতা,সুলতান আহম্মেদ মোক্তার এর পুএ সাং ২ নং বাধঘাট মোঃ রফিকুল ইসলাম(জুয়েল-৪২)গুরুতর জখম করলে মুমুর্স  অবস্থায় মেহেরীনকে  পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে এনে ভর্তী করা হয়েছে বলে জানাযায়।।

    জানাযায়,ভূক্তভুগী স্কুল শিক্ষিকা পটুয়াখালী লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারী স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা এবং তিনি মোঃ আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেটের কন্যা।

    এবিষয় মেহেরীন সুলতানা দুলারীর মা প্রতিবেদকে জানায়,আমার মেয়ে জামাতা রফিকুল ইসলাম (জুয়েল) প্রতিদিন নেশাগ্রস্থ হয়ে মারধর করে। ঘটনার দিন ১৩ অক্টোবর রাএ ২.৩০ মিনিটের সময় চরপাড়া বাড়া বাসায় ফ্লাটের একটি কক্ষে দরজা বন্ধকরে বেপরোয়া হামলা চালায় এতে দুলারীর কপালে তেরটি সেলাই লাগে। আমি মা হয়ে আর সয্যে করতে পারছি না আমি এর সুস্ঠ বিচার চাই।

    ভুক্তভোগী স্কুল শিক্ষিকা মেহেরীন সুলতানা দুলারী প্রতিবেদকের মুখোমুখি হলে তিনি বলেন,গত ২০০৩ সালের ২৮ শে ডিসেম্বর,তারিখ আমাদের ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক  বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। আমার কোল জুড়ে  দুইটি সন্তান রয়েছে। বড় মেয়ে মেহজমীন ইসলাম জমীন(১৪) ও ছোট ছেলে আজিজুল হাকিম(আজিম-৫) আমার স্বামী পরকিয়া এবং মাদকাসক্ত সে বাসার টয়লেটে বসে ইয়াবাও গাজা সেবন করে এবং সন্তানদের সামনে মেশাগ্রস্থ অবস্থায় অশালীন আচারন করে।উক্ত বিষয়নিয়ে প্রায়ই স্বামী,স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকত। উক্ত ঘটনার জের ধরে গত ১৩ অক্টোবর রাএে আমাকে মেরেফেলার উদ্দেশ্যে মারধর করে গুরুতর জখম করে।আমি তার বিচারের জন্য সর্বোচ্চ সাস্তীর দাবী জানাই।

    এব্যপারে অভিযুক্ত স্বামী রফিকুল ইসলাম  জুয়েল এর মুঠোফোন যার-০১৫৫০১৫৬২৩২

    নাম্বারে ফোন  করলে তিনি বলেন,এটা আমার পারিবারিক নিজস্ব ব্যপার আহত হওয়ার কোন বিষয় না। পুরোটাই সাজানো নাটক হতে পারে। সে জেতার জন্য সাজিয়ে বলতে পারে। তবে ঐ রাতে এমন কোন দূর্ঘটনা হয়নি আপনারা আসেপাশে  খোজ নিয়ে জানতে পারেন।

    উল্লেখ্যঃ এ ঘটনার প্রত্যাক্ষ স্বাক্ষীঃপটয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাএী মোসাঃমেহজমীন ইসলাম (জমীন)১৪ বাবার এমন কর্মকান্ডের কথা শ্বিকার করলেন বড় মেয়ে জমীন।

    এবিষয় ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, আইগত ব্যবস্থা নেয়ার প্রকৃয়া চলছে পারিবারিক সূএে জানাযায়।  এ রিপোর্ট লেখা প্রর্যন্ত কোন মামলা হয়নি।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ