• বরিশাল বিভাগ

    পটুয়াখালীতে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের দুই কর্মীর উপর সন্ত্রাসীদের হামলা

      প্রতিনিধি ২৬ মার্চ ২০২২ , ৮:৩৫:৩৮ প্রিন্ট সংস্করণ

    শাকুর মাহমুদ পটুয়াখালী দুমকি, কার্তিক পাশা ৬নং ওয়ডের মেডিসিন ব্যাবসায়ি ও সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের পটুয়াখালী জেলা সহ সভাপতি মাষ্টার সোহরাব হোসেন ও তার ছোট ভাই সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পটুয়াখালী জেলা শাখার নেছার মাহমুদ কে গত ১১/৩/২২ইং সকাল ১১ঘটিকায় স্থানীয় সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে জখম করে গুরতর আহত করে ফেলে রেখে যায়।

    জানায় স্থানীয় ব্যাক্তি বর্গরা বলেন,অতর্কিত ভাবে দেশিও অস্র সস্র নিয়ে হঠাৎ আক্রমণ করে কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায় পরে স্থানীয় ব্যাক্তিরা উদ্ধার করে সামিমের অটো বাইকে করে নিয়ে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।এবং আমরা প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মী রা ঘটনা স্থানে এসে এর সত্যতা পাই।

    মাস্টার সোমবার হোসেন বলেন, আমি অবসর সময় ঔষধের ব্যবসা করি হাওলাদার মেডিকেল হল কার্তিক পাশা মোর বাজারে, পাশা পাশাপাশি আরও দুই টি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে আমার ছোট ভাই পরিচালনা করে,সন্ত্রাসীরা কথিত আওয়ামী নেতা কর্মী নিজেদেরকে দাবি করে কিন্তু তারা কোনো সংগঠন এর সাথে জরিত নেই,তারা আওয়ামী লীগের নাম ভাংগিয়ে বিভিন্ন এলাকায় চাঁদা বাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে চলছে।

    এদের আছে জুয়ার ব্যাবসা মাধকের ব্যাবসা,এগুলো ই তাদের দৈনন্দিন খোরাক, মাস্টার সোহরাব হোসেন বলেন বেশ কিছু দিন যাবৎ আমার কাছে চাঁদা দাবি করে আসছে, এবং হুমকি দিয়ে আসছে এলাকায় ব্যাবসা করতে হলে প্রতি নিয়ত চাঁদা দিয়ে ব্যাবসা করতে হবে না হয় এলাকায় ব্যাবসা করতে পারবিনা, ঘটনার দিন আবার এসে বলতেছে পিকনিকে যাব চাঁদা দে আমি চাঁদা দেওয়ায় অপারগতা স্বীকার করলে অতর্কিত ভাবে আমাকেও আমার ছোট ভাই এর উপর অস্ত্র দিয়ে আঘাত সুরু করে এবং দোকানের ক্যাশ কাউন্টার থেকে,

    নেছার মাহমুদ এর প্যান্টের পকেট থেকে টাকা ও গলায় থাকা এক বড়ি স্বর্ণের চেইন ও প্রায় ৫০হাজার টাকা মুল্যের ঔষধ ভর্তী দুই থেকে তিনটি কাটন নিয়ে যায়, অনুমান সব মিলিয়ে প্রায় দুই লক্ষ্যাদিক টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়।এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসপাতালের রিপোর্ট অনুযায়ী ২৬সহ বেশ কয়টি ধারায় পটুয়াখালী জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করা হয়, মামলা আমলে নিয়ে তিন কার্যদিবসে দুমকি থানায় এজাহার রুজু করার নির্দেশ দেন, যার মামলা নং ৪৭/২২ আসামি রা হলো।

    মিজানুর রহমান (নিজাম)(৪৫), ফিরোজ (৩৫,)হাবিব ৪৮,সর্ব পিতা ইউছুফ মৃধা, স্বপন (২৮,) ইছা (২২,) পিতা মস্তোফা মৃধা, আজীজ(৫৮),মালেক (৫৩,)পিতা আঃ মৃধা, কাওসার (২৩,)পিতা আনোয়ার মৃধা, মুছা (২০)পিতা মোজাম্মেল সিকদার, ও আস্রাফুল ইসলাম (নিবির)
    মামলা টি দুমকি থানায় এজাহার রুজু করা হলেও থানা অফিসার ইনচার্জ গুরুত্ব আমলে না নিয়ে গরি মশি করছে,আমরা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ