• Uncategorized

    পটুয়াখালীতে যমুনা টিভি’র প্রতিনিধিকে সাংবাদিক কাইয়ুম উদ্দীন জুয়েলের লিগ্যাল নোটিশ প্রদান!

      প্রতিনিধি ৭ নভেম্বর ২০২০ , ৯:৪৯:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    স্টার্ফ রিপোর্টারঃ

    পটুয়াখালী যমুনা টিভির প্রতিনিধি জাকারিয়াকে সাংবাদিক কাইয়ুম আহম্মেদ জুয়েল লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করেছেন। অনুসন্ধানে জানাযায়, গত ১৫ অক্টোবর ২০ইং তারিখ ১২.৪২ মিনিট সময়ে যমুনাটিভির অনলাইন পোর্টালে সাংবাদিক কাইয়ুম উদ্দীন জুয়েলের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমান ছাড়া মানহানিকর শব্দ ব্যবহার করে সাংবাদ প্রচার করায় তিনি এ্যাডভোকেটের স্বরনাপর্ন্য হয়ে উকিল নোটিশ প্রদান করেন।

    কাইয়ুম উদ্দীন  জুয়েলের পক্ষে নোটিশ প্রদান করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী সুপরিচিত  অ্যাডভোকেট এনামুল হক। সূত্রঃ লি/নো/(১১) ৫’ই নভেম্বর ২০ ইং তারিখ প্রেরিত নোটিশে তিনি উল্লেখ করেন,আমার মোয়াক্কেলের সাথে পরামর্শ করে জানানো যাইতেছে যে, কাইয়ুম উদ্দীন  জুয়েল দীর্ঘ ৩০ বৎসর যাবৎ সুনামের সহিত সাংবাদিকতা করিয়া আসিতেছেন।

    স্থানীয় ও আঞ্চলিক দৈনিক সহ জাতীয় দৈনিক দেশ বাংলা,দৈনিক ভোরের কাগজ, দৈনিক সংবাদ, ডেইলী বাংলাদেশ অবজারভার এবং ২০০৭ সাল থেকে নিউন্যাশন পত্রিকায় এবং বর্তমানে দৈনিক আমার বার্তা পত্রিকায় পটুয়াখালী জেলার প্রতিনিধি হিসাবে এবং কাজী টিভি এইচডি এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার হিসাবে কর্মরত আছেন।

    শুধু তাই নয় দীর্ঘ সাংবাদিকতার সুবাদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রোগ্রাম সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করে সাংবাদ প্রচার করে দেশ ও জনগনের জন্য উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করে আসছেন। উল্লেখ্য, তিনি লেখক,কবি এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠক হিসাবে পটুয়াখালীতে সু-পরিচিত। নোটিশ গ্রহীতা জাকারিয়া তার সুনামে ইর্ষান্বিত হয়ে চাঁদাবাজ ও কথিত সাংবাদিক সহ আজে বাজে মন্তব্য করায় কাইয়ুম উদ্দীন  জুয়েলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও মান সন্মানের হানি ঘটিয়াছে।

    সেক্ষেত্রে নোটিশ প্রাপ্তির ৭ কার্য্য দিবসের মধ্যে যমুনা টেলিভিশনের on line protal এ প্রচারিত কথিত চাঁদাবাজ সাংবাদিক চাঁদাবাজির কথা প্রত্যাহার করিবেন।অন্যথায় আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে এবং তাহার দায় দায়িত্বও ঝুঁকি আপনাকেই বহন করিতে হইবে মর্মে লিগ্যাল নোটিশে প্রেরন করেন।.

    এবিষয়ে সাংবাদিক কাইয়ুম উদ্দীন  জুয়েল বলেন, বেশ কিছু দিন ধরে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা নিয়ে কাজ করছি। একপর্যায়ে আমি দেখতে পাই পটুয়াখালী যমুনা টেলিভিশনের প্রতিনিধি জাকারিয়া হৃদয় সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের তালিকা ভুক্ত বিশিষ্ট রাজাকার মৃতঃ এছহাক মাওলানার পুত্র।

    বিষয়টি নিয়ে আমি কাজ করতে শুরু করি এবং খুঁজতে থাকি ঘটনার অন্তরালে অজানা সব তথ্য। বেড়িয়ে আসে অজানা ভয়ংকর একটি তথ্য। একই ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলী মাতব্বরের সাথে রাজাকার এছহাক মাওলানার মুক্তি যুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে রাজাকার পুত্র জাকারিয়া হৃদয় হত্যার হুমকি দেয়।

    এবং মিডিয়াকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে। বীর মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলী মাতব্বরকে হত্যার হুমকিতে পটুয়াখালী পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগের বিষয়টি জানতে পেরে জাকারিয়া পটুয়াখালী আ’লীগে শীর্ষ পর্যায়ের দুই নেতার সহায়তায়  অভিযোগ তুলে নিতে বাধ্য করে।

    পুলিশ প্রশাসনের সাহায্য না পেয়ে আইয়ুব আলী মাতব্বর পটুয়াখালী বিজ্ঞ আদালতের শরণাপন্ন হয়। এই ঘটনার সূত্র ধরে জাকারিয়া হৃদয় প্রতিশোধের নেশায় এসকল অপপ্রচার চালায়। তিনি আরো বলেন, একজন চিহ্নিত রাজাকার পুত্র কি ভাবে সনামধন্য মিডিয়াতে কিভাবে কাজ করে এটা প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি গোচরে থাকা একান্ত প্রয়োজন ও ভাবার বিযয়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ