• Uncategorized

    থানার সামনে ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩

      প্রতিনিধি ১ এপ্রিল ২০২৩ , ৯:৫৮:২৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    মমিনুল ইসলাম মুন বরেন্দ্র অঞ্চল প্রতিনিধি

    রাজশাহীর তানোর থানা মোড়ে ওয়াকফ এস্টেটের সম্পত্তি নিয়ে হামলা ও মারামারির ঘটনায় ৩জন আহত হয়েছেন।

    পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। তবে, ঘটনাস্থল থেকে কাউকেই গ্রেপ্তার করেননি।

    এদেরকে মাথা ফাটা ও গুরুতর রক্তাক্ত জখম আহত অবস্থায় তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।এরা হলেন, তানোর উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি গোল্লাপাড়া গ্রামের মৃত ফজলুর রহমানের পুত্র দেলোয়ার হোসেন (৪৪)।দেলোয়ার হোসেনের বড় বোন মমতাজ (৪৮) ও ছোট ভাই সওদাগর হোসেন (৩৫)।

    পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শি সুত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ ৪ মাস থেকে শুকুর মন্ডল ওয়াকফ এস্টেটের সম্পত্তি নিয়ে দু’ পক্ষের মধ্যে দন্দ চলে আসছিলো।এঘটনায শনিবার সকালে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) উভয় পক্ষের লোকজন নিয়ে থানায় আপোষের জন্য বসেন।একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথাকাটি শুরু হলে পুলিশ সবাইকে থানা থেকে বের করে দেন।

    পরে থানার বাইরে থানার গেটে আবারো উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটা কাটি ও লাঠি সোটা নিয়ে মারামারি শুরু হয়। এসময় এ আহতের ঘটনা ঘটে।উল্লেখ্য, শুকুর মন্ডলের ২ মেয়ের এরা হলেন রেজিয়া বিবি ও মৃত রাবিয়া বিবি। মধ্য শুকুর মন্ডল ওয়াকফ এস্টেটের মাতোয়ালি রয়েছেন রেজিয়া বিবি উক্ত সম্পত্তি দেখভাল করেন।

    উক্ত ওয়াকফ এস্টেটের সম্পত্তি দখলে নিতে মৃত রাবিয়ার কন্যা সামসুন্নাহারসহ তাদের স্বামী ও সন্তানসহ আত্নীয়দের নিয়ে জমি দখলের চেষ্টা করে আসছিলেন।

    তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুজ্জামান মিয়া বলেন, আপোষের জন্য উভয় পক্ষকে নিয়ে থানায় বসা হয়েছিলো।

    উভয়ের মধ্যে উস্কানিমূলক কথা বলা নিয়ে হৈই চৈই শুরু হলে তাদেনকে থানা থেকে বের করে দেয়া হয়।

    থানার বাইরে মারামারির ঘটনা ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন।
    এ বিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) কামরুজ্জামান এর সরকারি মোবাইলে কল দিলে তিনি কল রিসিভ করেননি!

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ