রাজশাহী-১-আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর বিশ্বস্ত প্রতিনিধি ও কলমা ইউপির দুই বারের নির্বাচিত সাবেক সফল চেয়ারম্যান,যার হাত দিয়েই তানোর উপজেলা যুবলীগের সফলতা এসেছে বর্তমান তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনার লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না।

ময়নার রাজনীতি শুরু টা হয় ২০০৩ সালে যুবলীগ দিয়ে,একটানা তিনি ১২বছর তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
দায়িত্ব পালন কালে তিনি ২০১১ সালে তানোর উপজেলার ১ নং-কলমা ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক পান এবং বিপুল ভোটে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
২০১৫ সাল ২৩ এপ্রিলে যুবলীগ নেতাকর্মীর ভালোবাসায় তিনি তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পান।
১ নং-কলমা ইউপির ভালোবাসায় ২০১৬ সালে ২৩ এপ্রিলে আবারো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত কলমা ইউপি নির্বাচনে নৌকার প্রতীক পান এবং বিপুল ভোটে জয়ী হন।
তানোর উপজেলার ১নং-কলমা ইউপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায়,তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীর ভালোবাসায়,, ২০১৯ সাল ১০ মার্চ তানোর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত নৌকা প্রতীক পান এবং তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

এখন ময়না চেয়ারম্যানকে ঘিরেই চলছে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি তিনিই নেতাকর্মীদের একমাত্র ভরসা।

বর্তমানে তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি ও তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন ময়না।

উল্লেখ্য যে বর্তমান তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের ভূমিকা নাই বললেই চলে।

তানোর উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও দুইটি পৌরসভার ৮১ টি ওয়ার্ডে রাজনৈতিকভাবে ময়না চেয়ারম্যান অনেক অনেক এগিয়ে আছেন তার কারণ হিসেবে বলা যায়। ময়না তানোর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হলেও উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠন চাঙ্গা রাখতে তার ভূমিকার তুলনা নাই।

স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী ও তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সংগঠনের নেতাকর্মীরাই ঠিক করবেন কে হবে আগামীর নেতা।