• Uncategorized

    কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক  উপ-কমিটির সদস্য হলেন মতলবের কৃতি সন্তান আহসান উল্লাহ হাসান

      প্রতিনিধি ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ৩:৩৫:২৭ প্রিন্ট সংস্করণ

    কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক  উপ-কমিটির সদস্য হলেন মতলবের কৃতি সন্তান আহসান উল্লাহ হাসান

    কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক  উপ-কমিটির সদস্য হলেন মতলবের কৃতি সন্তান আহসান উল্লাহ হাসান কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক  উপ- কমিটির সদস্য হলেন  মতলব উত্তর মোহনপুরের কৃতি সন্তান আহসান  উল্লাহ হাসান ৷এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামী প্রচার লীগের সাধারণ সম্পাদক,মোহনপুর পর্যটন লিমিটেড এর  পরিচালক,মোহাম্মদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সহ মসজিদ,মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন আহসান  উল্লাহ হাসান ৷

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক উপ- কমিটির ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক জননেতা ওবায়দুল কাদের  ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বিশিষ্ট জ্বালানি বিশেষজ্ঞ  ড. সেলিম মাহমুদ,চাঁদপুর -২ মতলব উত্তর ও দক্ষিণ  আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল  সহ সকলকে ধন্যবাদ জানান আহসান উল্লাহ হাসান ৷

    গত ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ ইং তারিখে  পুনরায় কেন্দ্রীয় আওয়ামীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক  উপ- কমিটির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় মতলব উত্তর মোহনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ,যুবলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আহসান উল্লাহ হাসানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, এ সময় আহসান উল্লাহ হাসান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখহাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন,আমাদের লক্ষ্য দেসের সকল স্তরের মানুষের কল্লাণে কাজ করে দেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা ৷

    তিনি বলেন, আমি ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলাম,দীর্ঘ দিন যাবৎ আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে একজন একনিষ্ঠ ও নিবেদিত কর্মী হিসবে কাজ করেছি এবং যতদিন বেঁচে থাকি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাথে সম্পৃক্ত থেকে মানুষের কল্লাণে কাজ করে যাব ইনশাআল্লাহ ৷

    সকল ভাষা শহীদদের  প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি  আরও বলেন,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস  বাঙালি জাতির জন্য এই দিবসটি চরম শোক ও বেদনার, অন্যদিকে মায়ের ভাষা বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত। যে কোনো জাতির জন্য সবচেয়ে মহৎ ও দুর্লভ উত্তরাধিকার হচ্ছে মৃত্যুর উত্তরাধিকার-মরতে জানা ও মরতে পারার উত্তরাধিকার। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদরা জাতিকে সে মহৎ ও দুর্লভ উত্তরাধিকার দিয়ে গেছেন।

    ১৯৫২ সালের এদিনে “বাংলাকে” রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র ও যুবসমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ সে সময়ের শাসকগোষ্ঠীর চোখ-রাঙানি ও প্রশাসনের ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে আসে।

     

    মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে দুর্বার গতি পাকিস্তানি শাসকদের শংকিত করে তোলায় সেদিন ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। তারপর থেকেই বাঙালি জাতি দিনটিকে ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।

    ১৫ ফেব্রুয়ারী সোমবার বিকেলে আহসান উল্লাহ হাসানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান,বিশিস্ট ব্যবসায়ী,সমাজসেবক ও আওয়ামীলীগ নেতা কাজী মিজানুর রহমান,মতলব উত্তর উপজেলা হিন্দু,খ্রিস্টান,বৌধ্য,ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও থানা আওয়ামীলীগের সদস্য রাধেশ্যাম সাহা বাবু চান্দু,মোহনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই প্রধান,সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন হাওলাদার, মোহনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি বিল্লাল হোসেন তপদার,সহসভাপতি হুমায়ুন কবির,সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন জয়, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মতিন সহ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ৷

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ