• Uncategorized

    কুলাউড়া মাহিন কে হারিয়ে ন্যায়বিচার জন্য লড়ে যাচ্ছেন মা

      প্রতিনিধি ৭ জানুয়ারি ২০২১ , ৯:০৭:১০ প্রিন্ট সংস্করণ

    কুলাউড়া মাহিন কে হারিয়ে ন্যায়বিচার জন্য লড়ে যাচ্ছেন না মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার ছকাপন গ্রামের সৌদি প্রবাসী শেখ মুক্তার আলী ছেলে শেখ মাহিন ২০ কে গতবছর করোনা বাইরাস মহামারি  সারা বাংলাদেশে ল কডাউন  গাড়ী বা মানুষ চলাচল বন্দ্ব ছিল তখন ছিল মে মাস ঐ এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি জনাব হাফিজ আলী ব্যবসায়ী উনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা টাটা পিকাপ গাড়ী নিয়মিত চলতো,আর তখন শেখ মাহিন কে হাফিজ আলী উনার বাড়ীতে মুরগির পোল্ট্রি খামারে কাজে নিতেন।গত ৪/৫/২০ তারিখ মাহিন তার মাকে না বলে হাফিজ আলীর ডাকে হাফিজ আলীর কাজে যায়।মাহিন ছিল একটু সরল তাই হাফিজ আলী যখন যা ইচ্ছে দিত।করোনা বাইরাসে  লকডাউন গাড়ী না চল্লে হাফিজ আলীর টাটা পিকাপ বন্দ্ব থাকেনি, হাফিজ আলীর ব্যবসায়ী পাটনার জুবেল আলীর মুরগীর ফারমে মাহিন কাজ করে,কিন্তূ করোনা বাইরাস এ লকডাউন থাকায় অনেক দূর ছিল তাই মাহিন জুবেল মিয়ার পাটনার হাফিজ আলী মিলে মাহিন কে তার গাড়ীতে হেল্ফার কাজে নেওয়ার চেষ্টা করে।মৃত শেখ মাহিন কে তার মা গাড়ীতে যাইতে দিতেন না,ঐ এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি হাফিজ আলী ও জুবেল আলী মাহিনের কিপ্ত হন মাহিনের হেল্পার কাজে না যাওয়ায়।৪/৫/২০ তারিখ সকালে মাহিন হাফিজ আলীর বাড়িতে কাজে যায়,উনি উনার গাড়ীতে কাজে যাইতে বল্লে মাহিন মানা করে পরে কিভাবে গাড়ীতে কাজে গেল মাহিন মা জানতেন না,কিছু মাহিন তার নিজের ব্যবহার কিত মোবাইল থেকে অনুমান সকাল ৯ টার  তার মাকে ফোন করে বলে আমি হাফিজ আলী চাচার টাটা পিকাপ গাড়ীতে আছি মা গাড়ী থেকে নামিয়া আসতে নিদেশ দেন,এর কিছু পর অনুমান ৯.৩০ ঘটিকায় খবর পান মাহিন আলী এক্সিডেন্ট হইছে মা এলাকাবাসির সহযোগিতায় প্রথমে কুলাউড়া উপজেলার হাসপাতালে পরে মাহিনের অবস্থা খারাপ দেখে ডক্টর মাহিন কে সিলেট উছমানি হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানে চিকিৎসা চলাকালিন অবস্তায় শেখ মাহিন মারাযায়।পরে সিলেট কতোয়ালি থানার এস আই দেলোয়ার হোসেন মাহিনের সুরতহাল রেড়ি করেন,মাহিনের শরীরে প্রতিটি অংগে জখমের আগাত মারার চিন্ন পাওয়া যায়।পরে মাহিনের দাফন শেষে মাহিনের মা কুলাউড়া থানায় চারজন কে বিবাদী করে অভিযোগ দাখিল করেন কিন্তূ কুলাউড়া থানার পুলিশ মাহিনের মার অভিযোগ ভুল বলে পুলিশ কতৃক  নিজে অঞ্জাত আসামি দিয়ে এক্সিডেন্ট পেনেল কোট মামলা রুজু করেন।মামলা নং ৭৫/২০ এর বাদি তদন্তকারী অফিসার এস আই নিরঞ্জন কে বার বার হাফিজের গাড়ীর নাম্বার দেন পরে হাফিজ আলীর ড্রাইভার এর বাড়ী থেকে টাটা পিকাপ কুলাউড়া থানায় নিয়ে আসেন এবং গাড়ীতে মাহিন হত্যার রক্তের দাগ পান। কিন্তূ মাহিন হত্যার সাক্ষীগন বার বার  এস আই নিরঞ্জন কে গাড়ীটি হাফিজ ও জুবেল এর মালিকানা গাড়ী ছিল।হাফিজের গাড়ীতে তারা মাহিন কে যাইতে দেখছে।কিন্তূ তদন্তকারী অফিসার তাদের কথামত জবানবন্দি না নিয়া মনগড়া জবানবন্দি রেকর্ড করে আদালতে মামলা ফাইনাল রিপোর্ট দেন,মৃত শেখ মাহিন এর মা ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে গত ৬/১/২০২১ তারিখ মৌলভীবাজার কুলাউড়া বিচারক আদালতে নারাজি দেন,এই নারাজি টাটা পিকাপ গাড়ীর নাম্বার চারজন কে বিবাদী করে হত্যা মামলা আমলে নিতে আবেদন করেন,বিবাদীগন ১ হাফিজ আলী পিতা হাজী কলা মিয়া সাং কাডেরা থানা কুলাউড়া। ২ জুবেল আলী পিতা হারিছ আলী সাং জায়ফরনগর থানা জুড়ী,৩ জইন উদ্দিন পিতা অঞ্জাত সাং টালিয়াউড়া গোয়ালবাড়ী থানা জুড়ী ড্রাইভার। ৪ তারেক মিয়া পিতা সুরুজ মিয়া সাং জায়ফর নগর থানা জুড়ী। এই বিবাগন ও তাদের প্রভাবশালী ব্যক্তি মাহিনের পরিবার কে বার বার হুমকি দামকি দিচ্ছে এই মামলা পরিচালনা না করতে, না হয় মাহিনের মত তারা রাস্তায় কোথায় যাওয়ার পথে গাড়ী চাপা দিয়া প্রানে হত্যা করে এক্সিডেন্ট দেখানো হবে,মাহিনের পরিবার আতংকিত আছে তাদের একটি দ্বাবি মাহিনের হত্যার আসামি সাজা পায়।আগামি আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ