এইচ.এম.আল-আমিন-স্টাফ রিপোর্টার:
বুধবার (১৩ মার্চ) সকালে উপজেলার চরফলকন ইউনিয়নে সুজন ডাক্তার বাড়ির পাশে কড়ই গাছ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। শিমুল ওই বাড়ির মোতাসিন বাঘার ছেলে। শিমুলের ভাই মনছুর বলেন, সকালে স্থানীয়রা গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে আমাদের খবর দেন। পরে পুলিশকে জানালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। তিনি আরও বলেন, আমি অন্য জায়গায় ছিলাম। খবর পেয়ে এসে দেখি শিমুলের মরদেহ গাছের সঙ্গে ঝুলে আছে। তবে তার হাঁটু ভাঙা পা মাটির সঙ্গে লেগে ছিল। তার দুই হাত ছিল পেছন থেকে বাঁধা। গেঞ্জি দিয়ে মুখ ডাকা।
হাত বাঁধা অবস্থায় সে কীভাবে গলায় ফাঁস দিতে পারে? এটি আত্মহত্যা নয়, কেউ তাকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখতে পারে।
শিমুলের ভগ্নিপতি পল্লী চিকিৎসক মো. সুজন বলেন, শিমুলের সঙ্গে তার স্ত্রীর এক বছর আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এ নিয়ে আদালতে একটা মামলাও চলছে। গত ছয় মাস আগে তার সাবেক স্ত্রীর অন্যত্র বিয়ে হয়ে যায়। কমলনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুল জলিল বলেন, শিমুলের পা মাটিতে লাগানো এবং দুই হাত বাঁধা অবস্থায় পেয়েছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.