এইচ.এম.আল আমিন-স্টাফ রিপোর্টার:
নোয়াখালী ৬-নং নোয়াখালী ইউনিয়ন ৩নং ওয়াড সল্লাঘটাইয়া বাইতুর রহমত জামে মসজিদ সংলগ্ন, আজিজুল হক আজু ম্যানেজার বাড়ি। মোট সম্পর্ত্তি ২ -একর -৪৬ -ডিসি মেল।
মূল ওয়ারিশ মো: মফিজুল হক, মো: মজ্জামেল হক, আয়েশা খাতুন রাবেয়া খাতুন, পিত: মৃত : আজিজুল হক। মাতা:মৃত: মনিরা খাতুন। মৃত: আজিজুল হক আজু ম্যানেজারের ২য় কন্যা। মোসাম্মৎ রাবেয়া খাতুন। তাহার ওয়ারিশ সম্পত্তি, ওয়ারিশদের থেকে, চাওয়ার প্রস্তাব করিলে, ওয়ারিশ গনের অনেকেই, তাহার সাথে খারাপ ব্যবহার করে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এবং দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতেও বলে। রাবেয়া খাতুন তাহার সম্পত্তি বুঝে নেওয়ার জন্য বার বার চেষ্টা করার পরও ব্যর্থ হয়।
নোয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যানকে বিস্তারিত জানানোর পর, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে পরপর তিন দফা নোটিশ দেওয়া হয়। তিনটি নোটিশের কোনো সাড়া না পেয়ে, নোয়াখালী সদর থানার সহযোগিতায় মোসাম্মৎ রাবেয়া খাতুন কিছু সম্পত্তি বিক্রয় করে বলে জানান। অবশিষ্ট সম্পত্তি প্রস্তাবনার মাধ্যমে মো: জহুরুল হক মনু তাহার কাছে বিক্রি করা হয়। মো: জহুরুল হক মনু সাহেবের বাড়ি মৃত আজিজুল হক আজু ম্যানেজারের বাড়ির পাশে হওয়ায়, সম্পত্তি দখল নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। বিভিন্ন সময় বহিরাগত লোকজন দিয়ে হুমকি-ধামকি দেওয়ার এক পর্যায়ে মো: জহুরুল হক মনু আদালত মামলা করেন। এর পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এরপর নোয়াখালী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে, মামলা করার পরে কোথাও কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হননি। মো: জহুরুল হক মনু, গত -০১-০৪-২০২৪ ইং। রাবেয়া খাতুন থেকে -৭-শতাংশ ভুমি বায়না রেজিস্ট্রার করে যাহার বায়না চুক্তিপত্র দলিল নং -৩৩-৯৪- তার ডিয়ারা খতিয়ান নং-৯১৭। যাহা হালে খতিয়ান নং-৪৩০- যাহার হালে খতিয়ানে দেখা যায়। জমির ওয়ারিশ দের নাম।১- মফিজুল হক -২- মোজাম্মেল হক।- পিতা মৃত : আজিজুল হক । মনিরা, স্বামী মৃত: আজিজুল হক। আয়শা খাতুন। রাবেয়া খাতুন। ১৪-০৭-২০১৯ ইং সালে, আমি মো: জহুরুল হক মনু জমি রেজিস্ট্রার করি।যাহার দলিল নং -৬৮-১৮. যাহার খতিয়ান নং-৫৯৮. ডিয়ারা নাম জারি খতিয়ান নং -১০১৪. হালে খতিয়ান নং -৬৭২. দগ নং -৮৭০। জমির পরিমাণ -৭- শতক। জমিটি আমি,শত বাঁধার মাঝেও, আমার দখলেও আছে।
কিন্তু কিছু কুচক্রী লোকজন জমির সীমানার সাইনবোর্ড। এবং সীমানার খুঁটি ভেঙে দেয়। এমনকি আমাকে জীবন নাশের হুমকি দেয়। গত ফেব্রুয়ারী -১৪ -২০২৪. ইং সালে, আমার সীমানার সমস্ত খুঁটি গুলো ফেলে চলে যায়। দীর্ঘ দিন যাবত, তারা আমার কাছে, চাঁদা দাবি করে। এবং জীবন নাশের হুমকি দেয়। বহিরাগত কিছু লোকজন এই সব কাজ করে যাচ্ছে।:এই মর্মে আমি নোয়াখালী জজ আদালতে, একটি মামলা দায়ের করি। সি আর মামলা নং-২৭৮- থানা স্বরক নং-১৪৭- মামলা টি চলমান প্রক্রিয়া আছে। এমনতো অবস্থায়, গত ০৪-০৩-২০২৪- ইং তারিখে। আমার দখলিয় জমিতে। মাটি ভরাটের কাজ শুরু করিলে। আসামি গন মাটি ভরাটের কাজে বাঁধ প্রদান করে। ইহাতে আমার আনুমানিক। ৫০০০০- হাজার মত ক্ষতি হয়। এবং আমাকে মারধরের
হুমকি দেয়।
এই অবস্থায় নোয়াখালী সদর থানায় খবর পেয়ে। পুলিশ প্রশাসন পাঠিয়ে, আমাকে রক্ষা করা হয়। এবং আসামিদের চলে যেতে বলে। এবং কাগজ পত্র নিয়ে, উভয় পক্ষকে থানায় বসতে বলে ০৫-০৩-২০২৪- ইং জমির মূল ওয়ারিশ, রাবেয়া খাতুন কে নিয়ে, কাগজ পত্র সহ, থানায় যায়। রাবেয়া খাতুন কে পুলিশ জিজ্ঞেস বাদ করে। আপনার নিজ সম্পত্তি কতটুকু। উত্তরে সেই বলে, -৮৭০ - দাগে, সল্লাঘটাইয়া -৩৫.৫- শতক। বিভিন্ন লোকজনের নিকট -৩৪.৩- শতক। জমি বিক্রি করি। এবং কাগজ পত্র দেখিয়ে আমরা থানা ত্যাগ করি।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.