পাবনা সংবাদদাতা:
পাবনার আতাইকুলা থানার বৃহস্পতিপুর গ্রামে প্রবাসী রবিউল ইসলামের স্ত্রী হিরা খাতুন এর কুকর্ম দেখে ফেলায় প্রত্যক্ষদর্শীদের উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানাযায় চারিত্রিক সমস্যার কারণে স্বামী রবিউল দীর্ঘদিন ওমান প্রবাসী এদিকে প্রতিবেশী মৃত মুকুলের ছেলে সোহেল গত২০/০৩/২২ রাত ১০.৩০মিনিটে হীরার ঘরে প্রবেশ করে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় হীরার স্বামী রবিউলের ভাগনা হালিম, ফিরোজ, জাহিদুল দেখে ফেলে , রবিউলের স্ত্রী হীরার ঘরে সোহেল থাকার কথা জিজ্ঞাসা করলে ওই নারী অস্বীকার করলে প্রত্যক্ষদর্শীরা ঘরে ঢুকে সোহেলকে উলঙ্গ অবস্থায় পাওয়া যায় এ বিষয়ে আতাইকুলা থানায় এলাকাবাসী খবর দিলে প্রত্যক্ষদর্শী এই তিনজনকেই হিরা রাতেই থানায় মামলা দিলে পুলিশ জেল হাজতে প্রেরণ করে।
এছাড়াও ওই ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্য থেকে হীরার আপন বড়জা রাজিয়া খাতুন, আপন ভাতিজি আলপনা, এবং চাচাতো ভাই টিক্কা কেউ মামলা দিয়ে হয়রানি করে, আতাইকুলা থানায় মামলা নং১৫ ,,২১/০৩/২২ অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা দেখে ফেলা প্রত্যক্ষদর্শীদের আরো হয়রানি করতে লম্পট সোহেল কে দিয়ে পাবনা কোর্টে আরো একটি মামলা করে সেখানে বাইজিদ পিতা মৃত কোবাদ আলী, রাজু পিতা আবুল হোসেন সহ পূর্বের ছয়জনকে এই মামলায় আসামি করা হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকার জৈনিক ব্যক্তি জানান হিরা খাতুন মাঝেমধ্যেই কুকর্মে লিপ্ত হয় তার স্বামী বিদেশ থাকায় এসব অপকর্ম নির্দ্বিধায় করে বেড়ায়।
সেদিনের ঘটনা দেখে ফেলায় তৃতীয় নাম্বার মামলা পাবনা আমলী আদালত২এ দায়ের করে যার ন ৯৩/২০২২,, সেইদিন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আপন মেজ ভাসুর ও আক্তার জানান ঘটনার দিন রাতে হীরার ঘরে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় সোহেলকে হাতেনাতে প্রায় ২০/ ২৫ জন ধরে ফেলে তারা আরো জানান অনৈতিক কাজে মাঝেমধ্যেই লিপ্ত হতো হীরা ও সোহেল, নিকটাত্মীয়রা তাকে মাঝেমধ্যে সতর্ক করেও কোনো লাভ হয়নি , বরং অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকায় অনেকের বিরুদ্ধেই মামলা দিয়ে দমিয়ে রাখতে চাইছে, এলাকাবাসী আরও জানান গ্রামের মধ্যে এরকম অনৈতিক কাজ করলে মান-সম্মান নিয়ে পাশের লোকজন খুব বিব্রত বোধ করে, মান সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে সচেতন মহল ও প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছে এলাকাবাসী।
E-mil: dailyalokito71sangbad@gmail.com
@বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোক চিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
Copyright © 2024 alokito71sangbad. All rights reserved.