• ময়মনসিংহ বিভাগ

    অবৈধভাবে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা জ্যামে অতিষ্ঠ ত্রিশাল বাসী

      প্রতিনিধি ৪ মার্চ ২০২২ , ২:২৩:৪৫ প্রিন্ট সংস্করণ

    ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:

    ময়মনসিংহ ত্রিশাল উপজেলার কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই অবৈধ যান ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা ও ভ্যান ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে প্রতিদিন দাপটের সাথেই চলছে। এসব যানবাহন মহাসড়কে দাপিয়ে চললেও তা বন্ধের নেই কোন কার্যকরি উদ্যোগ। ট্রাফিক পুলিশ মাঝে মধ্যে উদ্যোগ নিলেও তা অভিযান চলাকালীন সময় পর্যন্ত বন্ধ থাকে। পথচারীদের পথ চলা কঠিন হয়ে উঠেছে। এতে হরহামেশাই ছোট খাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। সচেতন সমাজের দাবি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার ব্যাটারী চার্জ দিতে বিদ্যুতের অবৈধ ব্যবহারও বেড়ে গেছে।

    যার ফলে অবৈধ বিদ্যুত সংযোগের ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। আবার এসব সংযোগ থেকে অগ্নিকান্ডের মতো ঘটনাও ঘটছে।সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার মত গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ব্যাটারি চালিত অবৈধ রিক্সা অটোরিকশা ও ভ্যান মহাসড়কে নির্বিঘ্নে চলাচল করছে। সড়কে এসব রিকশা-অটোরিকশা গুলো জটলা করে মহাসড়ক দখলে রাখে। এতে মাদানীর তেলের পাম্প থেকে মেডিক্যাল গেটের পর ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড পযর্ন্ত সব সময় যানজট লেগেই থাকে। পুলিশের সামনেই এসব তিন চাকার যান চলছে এবং দীর্ঘক্ষণ বাসস্ট্যান্ড গুলোতে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করে।

    আর তাই যানবাহন ও পথচারীদের পথ চলতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়।পথচারী সাইফুল ইসলাম জানান, এসব অবৈধ যান বাহনের জন্য রাস্তায় চলাচল করা দুষ্কর হয়ে উঠেছে। মাদানীর তেলের পাম্প সংযোগ থেকে হাসপাতাল গেইট পযর্ন্ত সব সময় যানজট লেগেই থাকে। যানজট নিরসনে পদক্ষেপ নেয়া দরকার। ব্যাটারি চালিত রিকশা চালক আব্দুল জানান, সকাল হলেই রিকশা নিয়ে বের হই। আমি অন্য কোন কাজ করতে পারি না। আমাকে রিকশা চালিয়ে সংসার চালাতে হয়। ব্যাটারি চালিত রিকশা মহাসড়কে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পেটের তাগিদে তার বের হতে হয়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ