প্রতিনিধি ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ৯:১০:৪২ প্রিন্ট সংস্করণ
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার বাগাজুরা গ্রামে মৃত আব্দুর রাজ্জাক মিয়ার ছেলে জাকির হোসেন ও তার নিকট আত্বীয়সজন, জাতীয় সাংবাদিক ঐক্য ফোরামের মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি, দৈনিক অালোকিত ৭১ সংবাদ এর সিলেটে বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান-দেলোয়ার হোসেন তরফদার কে প্রাণে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছেন,স্তানীয় সূত্রে জানাগেছে একই গ্রামের বাসিন্দা উভয়,জাকির বড় ভাই বদরুল মৌলভীবাজার ভাড়াটিয়া বাসায় থাকিয়া পুরাতন হাসপাতালে ব্যবসা করে আসছেন।তেমনি ভাবে দেলোয়ার হোসেন তরফদার মৌলভীবাজার বাসায় থাকিয়া সাংবাদিক পেশায় নিয়োজিত আছেন।এবং দেলোয়ার হোসেন তরফদার ১৯৯৭ ইংরেজি থেকে ২০০৭ সাল পযন্ত প্রবাসে ছিলেন।গ্রামের বাড়িতে থাকা অবস্তায় বদরুল ইসলাম পিতা আব্দুর রাজ্জাক ৪৮/১৯৯২ অগ্রক্রয় মামলা চলে, আমার চাচা কাতার থেকে দেশে ফিরলে ১৯৯৬ ইংরেজি বদরুল ইসলাম বিবাহ করিলে আমার চাচাকে তার স্ত্রী পিতা বানায়, এবং ১৯৯৭ সালে চাচা সহ ১৪ শতক জায়গা দান করেন আব্দুর রাজ্জাক মিয়াকে উনি, আব্দুর রাজ্জাক মিয়া ও ৫ শতক জায়গা রিজেষ্টারি করে দেন,উভয় জায়গার দখল ত্যাগি হন,গত বছর করোনার বাইরাসে আগে এই জায়গা জমি নিয়া বিরুদ্ধ সৃষ্টি হইলে দেলোয়ার হোসেন তরফদার তরফদার রাজনগর থানায় অভিযোগ করিলে অফিসার ইনচাজ জনাব আবুল হাসিম সাহেব উভয় দলিল অনুসারে মরিল ও আমিন দিয়া শিমানার খুটি মারিয়া যার যার জায়গা আলগ করেদেন,কিন্তূ গত ৪/২/২১ তারিখ কে বা কারা আমার জায়গার সুপারি গাছ বিনষ্ট করিয়া ফেলে এবং জাকির আমার নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়া মেম্বার চেয়ারম্যান কে নিয়া আমার নামে মিত্যা মামলা অভিযোগ করে,প্রবাস থেকে জাকির ভাগিনা শাহিন আহমদ আমার ইমোতে অপরিচিত নাম্বার থেকে প্রান নাশের হুমকি দিতে থাকে,শাহিন আহমদ হলো জাকির মেঝ বোন জুৎনার ছেলে যার জন্ম ১৯৮৮ সালে, পিতার কোন পরিচয় নাই।এমন কি জাকিরের নামে ও একাদিক নারী নিযাতন নারী অপহরন ও ধষন মামলা চলমান আছে,দেলোয়ার হোসেন গত ৭/২/২১ তারিখ রাজনগর থানায় অভিযোগ করেন, রাজনগর এস আই মাকছেদ ঘটনা তদন্ত করেন পরে উভয় নিজ নিজ কাগজ নিয়া আসতে বলছেন,কিন্তূ থানা পুলিশের অপেক্ষা না করে আনাকে প্রাণে হত্যার হুমকি দেয় এবং ৫ নং রাজনগর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জনাব দেওয়ান খয়রুল মজিদ ছালেক সাহেব এর গ্রাম আদালতে মামলা করে দেলোয়ার হোসেন তরফদার বিরুদ্ধে মামলা নং ৭/২০২১, চেয়ারম্যান উভয় কে আগামী ২৪/২/২১ তারিখ সকাল ১০ ঘটিকায় দলিল পত্র নিয়ে উপস্তিত থাকতে নোটিশ দেন,নোটিশ পাওয়ার কিছু পর আবার শুরু মেসেঞ্জার কল ও ইমো ফোন নাম বলা অনেক দেলোয়ার হোসেন তরফদার কে রাজনগর থানা বা ইউনিয়ন অফিসে কাগজ না নিয়া আসার জন্য।দেলোয়ার হোসেন তরফদার উনি বার বার আইনের আশ্রয় চাইছেন কিন্তূ জাকির এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি থাকায় কেউ কিছু তার বিরুদ্ধে বলতে চায় না