প্রতিনিধি ২৮ জানুয়ারি ২০২১ , ১:৫৭:২২ প্রিন্ট সংস্করণ
নতুনভাবে চট্টগ্রাম সিটিকে গড়তে সকলের সহযোগিতা চাই: রেজাউল করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আবারো মাদক সন্ত্রাস ও জুয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম. রেজাউল করিম চৌধুরী।
তিনি গতকাল ২৭ জানুয়ারী বুধবার অনুষ্ঠিত চসিক নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্ধন্ধিতা করে মোট ৩৬৯২৪৮ ভোট পেয়ে নিকটতম প্রতিদ্ধন্ধী ধানের শীষ প্রতীকের ডাঃ শাহাদাৎ হোসেনকে ৩১৬৭৬৯ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আগামী পাঁচ বছরের জন্য চট্টগ্রাম সিটি মেয়র নির্বাচিত হন।
আজ ২৮ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার সকালে বহরদারহাটস্থ রেজাউল করিম চৌধুরীর বাসভবনের সামনে মহানগর আওয়ামী লীগের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে উপস্থিত নেতাকর্মী ও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে সকলকে ধন্যবাদ জানান।
এসময় তিনি তাঁর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীর সকল মানুষের প্রতি শুভেচ্ছা বার্তা ও ধন্যবাদ পৌঁছে দিতে সংবাদ মাধ্যমের প্রতি বিনীত আহ্বান জানান।
সংবাদ মাধ্যমের প্রতি ব্রিফিং প্রদান করতে তিনি গিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ পঁচাত্তরের ১৫ আগষ্টে ঘাতকের বুলেটে নির্মমভাবে নিহত তাঁর পরিবার পরিজন, জেলহত্যার শিকার জাতীয় চারনেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মেৎেসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা ও লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং মেয়র পদে মনোনয়ন দিয়ে চট্টগ্রামের মানুষের কল্যানে ব্যাপক পরিসরে কাজ করার সুযোগ দেওয়ায় নিজ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও মনোনয়ন বোর্ডের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়ে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আস্থার প্রতিফলন ঘটানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
চট্টগ্রাম মহানগরীর নানা সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সমম্বিত প্রয়াসে জলাবদ্ধতামুক্ত, যানজটমুক্ত, মাদক-সন্ত্রাস ও জুয়ামুক্ত, নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন, পরিবেশবান্ধব, পরিকল্পিত, সমৃদ্ধ, পর্যটন রাজধানী হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করার কথা বলেন এবং এ কাজে সর্বমহলের সহযোগিতা কামনা করেন।
স্বচ্ছতার সাথে পরিচালনার অংগীকার নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের কাজকে শতভাগ ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেয়ার কথাও বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারকে সামনে রেখেই এর পূর্ণ বাস্তবায়নে আমি সর্বদা আপনাদের সাথে নিয়ে কাজ করে যাব।
দীর্ঘদিন লাগাতার প্রচারণায় ক্লান্ত নেতাকর্মীরা ভোর বেলা বিজয়ের বার্তা নিয়ে ঘরে গেলেও সকাল দশটা থেকে আবারো দফে দফে নতুন মেয়রের বাসাভিমুখী কর্মী সমর্থকদের ঢল নামকে থাকে। এসময় তারা প্রিয় প্রার্থীর বিজয়ের খুশীতে উল্লাশ প্রকাশ করেন এবং তাঁকে ফুলে ফুলে অভিসিক্ত করেন।
অভিনন্দন জানাতে আসা নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, অভিনন্দন নয় সহযোগিতা হাত নিয়ে পাশে থাকা চাই। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে রাখা বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়ে বিস্তীর্ণ চট্টগ্রাম মহানগরে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন করতে গিয়ে কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা হয়তো ঘটে যায়। কোন প্রকার উস্কানীতে উত্যক্ত না হয়ে ধর্য্য ধারন করে নির্বাচন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। আগামীতেও অসীম ধর্য্য নিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে নেতাকর্মীরা পাশে থাকবেন বলে আমি আশাবাদী।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন, সহ সভাপতি এডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন বাবুল, আলতাফ হোসেন বাচ্চু, সাংগঠনিক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, প্রচার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক শমসের আলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবু তাহের, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক চন্দন ধর, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমানসহ মহানগর, থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের অগনিত নেতাকর্মীরা এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও সারাদিন বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে নবনির্বাচিত কাউন্সিলবৃন্দ পৃথক পৃথক ভাবে নতুন মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎ করে শুভেচ্ছা বিনিময় ও ফুলেল অভিনন্দন জানান।
মো: শাহজালাল রানা:
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আবারো মাদক সন্ত্রাস ও জুয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম. রেজাউল করিম চৌধুরী।
তিনি গতকাল ২৭ জানুয়ারী বুধবার অনুষ্ঠিত চসিক নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্ধন্ধিতা করে মোট ৩৬৯২৪৮ ভোট পেয়ে নিকটতম প্রতিদ্ধন্ধী ধানের শীষ প্রতীকের ডাঃ শাহাদাৎ হোসেনকে ৩১৬৭৬৯ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আগামী পাঁচ বছরের জন্য চট্টগ্রাম সিটি মেয়র নির্বাচিত হন।
আজ ২৮ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার সকালে বহরদারহাটস্থ রেজাউল করিম চৌধুরীর বাসভবনের সামনে মহানগর আওয়ামী লীগের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে উপস্থিত নেতাকর্মী ও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে সকলকে ধন্যবাদ জানান।
এসময় তিনি তাঁর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীর সকল মানুষের প্রতি শুভেচ্ছা বার্তা ও ধন্যবাদ পৌঁছে দিতে সংবাদ মাধ্যমের প্রতি বিনীত আহ্বান জানান।
সংবাদ মাধ্যমের প্রতি ব্রিফিং প্রদান করতে তিনি গিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ পঁচাত্তরের ১৫ আগষ্টে ঘাতকের বুলেটে নির্মমভাবে নিহত তাঁর পরিবার পরিজন, জেলহত্যার শিকার জাতীয় চারনেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মেৎেসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা ও লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং মেয়র পদে মনোনয়ন দিয়ে চট্টগ্রামের মানুষের কল্যানে ব্যাপক পরিসরে কাজ করার সুযোগ দেওয়ায় নিজ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও মনোনয়ন বোর্ডের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়ে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আস্থার প্রতিফলন ঘটানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
চট্টগ্রাম মহানগরীর নানা সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সমম্বিত প্রয়াসে জলাবদ্ধতামুক্ত, যানজটমুক্ত, মাদক-সন্ত্রাস ও জুয়ামুক্ত, নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন, পরিবেশবান্ধব, পরিকল্পিত, সমৃদ্ধ, পর্যটন রাজধানী হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করার কথা বলেন এবং এ কাজে সর্বমহলের সহযোগিতা কামনা করেন।
স্বচ্ছতার সাথে পরিচালনার অংগীকার নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের কাজকে শতভাগ ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেয়ার কথাও বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারকে সামনে রেখেই এর পূর্ণ বাস্তবায়নে আমি সর্বদা আপনাদের সাথে নিয়ে কাজ করে যাব।
দীর্ঘদিন লাগাতার প্রচারণায় ক্লান্ত নেতাকর্মীরা ভোর বেলা বিজয়ের বার্তা নিয়ে ঘরে গেলেও সকাল দশটা থেকে আবারো দফে দফে নতুন মেয়রের বাসাভিমুখী কর্মী সমর্থকদের ঢল নামকে থাকে। এসময় তারা প্রিয় প্রার্থীর বিজয়ের খুশীতে উল্লাশ প্রকাশ করেন এবং তাঁকে ফুলে ফুলে অভিসিক্ত করেন।
অভিনন্দন জানাতে আসা নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, অভিনন্দন নয় সহযোগিতা হাত নিয়ে পাশে থাকা চাই। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে রাখা বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়ে বিস্তীর্ণ চট্টগ্রাম মহানগরে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন করতে গিয়ে কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা হয়তো ঘটে যায়। কোন প্রকার উস্কানীতে উত্যক্ত না হয়ে ধর্য্য ধারন করে নির্বাচন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। আগামীতেও অসীম ধর্য্য নিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে নেতাকর্মীরা পাশে থাকবেন বলে আমি আশাবাদী।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন, সহ সভাপতি এডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন বাবুল, আলতাফ হোসেন বাচ্চু, সাংগঠনিক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, প্রচার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক শমসের আলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবু তাহের, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক চন্দন ধর, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমানসহ মহানগর, থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের অগনিত নেতাকর্মীরা এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও সারাদিন বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে নবনির্বাচিত কাউন্সিলবৃন্দ পৃথক পৃথক ভাবে নতুন মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎ করে শুভেচ্ছা বিনিময় ও ফুলেল অভিনন্দন জানান।