প্রতিনিধি ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ৪:২৮:৪৭ প্রিন্ট সংস্করণ
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার বাগাজুরা গ্রামের মৃত আব্দুল গরুর এর বড় ছেলে আব্দুল কাদির একই গ্রামের বাসিন্দা সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন তরফদার ও তার পরিবারের সদস্যদের উপর একাদিক মিথ্যা মামলা দায়ের করে নাজেহাল করেন সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন কে,সরজমিনে জানাগেছে দেলোয়ার হোসেন তরফদার ও তার পরিবারের সদস্যরা ১৯৯৫ মধ্যে প্রাইচের দেশ কাতার সহ বিভিন্ন দেশে পরিবারের জিবিকা মেটাতে জান,বিভিন্ন সময় দেশে আসেন মৌলভীবাজার বাসায় থাকিয়া আবার চলেযান,২০০৮ সালে দেলোয়ার হোসেন একেবারে দেশে চলে আসেন।এবং মৌলভীবাজার বাসায় থাকিয়া ব্যবসা করেন।২০১২ সালে উনার গ্রামের বাড়ী নিয়ে কাদির মিয়ার সাথে ও উনার ভাই শফিক মিয়ার সাথে কথা কাটাকাটি হয়,তখনি কাদির উল্লেখ করেন দেলোয়ার হোসেন সব সম্পতি উনি কিনে নিছেন,তারপর দেলোয়ার হোসেন তরফদার উনার বাড়ির বিক্রি দলিল সংগ্রহ করে আদালতে দেওয়ানি মামলা করেন,এই মামলার নোটিশ জারির পরথেকে শুরু আব্দুল কাদির ও উনার পরিবারের পক্ষ
থেকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দেলোয়ার হোসেন তরফদার এর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। ২০১২ সালে দেলোয়ার হোসেন তরফদার পিতা মৃত আহমদ হোসেন তরফদার অরফে বাদশা মিয়ার ছেলে,দেলোয়ার হোসেন এর বিরুদ্ধে প্রথম মামলা করেন ২০১২ সালে রাজনগর থানায় মামলা নং ২১৭/১২ পরে বিচারে নং ২০১/১২ রাজনগর,একটি কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে মিথ্যা মামলা দায়ের করে দেলোয়ার হোসেন বাড়ী ও পারিবারিক কবরস্তান কে কাটাতারের বেড়া দিতে স্ককম হন।এমন ভাবে সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন তরফদার উপর মিথ্যা মামলা দায়ের শুরু হয় উনার নিজ গ্রামে ডুকলে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানির করতেন আব্দুল কাদির ও তার লোক,সবশেষ মামলাটি করেন আব্দুল কাদির এর ভাতিজা শফিক মিয়ার ছেলে তানজের আহমদ, মুসলিম দের কবরস্তান বিক্রি হয় না, তবে দেলোয়ার হোসেন তরফদার পারিবারিক কবরস্তান অনেক পুরাতন কবরস্তান থেকে কাদির মিয়ার লোভ যায়,২০১৫ সালের ১৫/৩/১৫ ইং তারিখ দেলোয়ার হোসেন তরফদার মাতা ইন্তেকাল করলে ঐদিন আব্দুল কাদির উনার ভাতিজা বাদি বানিয়ে দেলোয়ার হোসেন এর মার জানাযা এবং কবরস্তান দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেন,মামলা নং ৬০/২০১৫, এত লোভি যে দেলোয়ার হোসেন মৃত্যুর দিন ও কাদির মিয়ার মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়,৬০/১৫ রাজ মামলায় সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন এর বিরুদ্ধে ১২ জন সাক্ষী মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়,২০১৮ সালে দেলোয়ার হোসেন তরফদার এই মামলা থেকে বেখছুর খালাছ পান,এই কবরস্তান জায়গা দখল নিতে তিনি লুবন আলী নামের এক দালাল ভুমি কেক্ষর বাদি বানিয়ে মৌলভীবাজার রাজনগর আদালতে সত্ত বাটোয়ারা মামলা করান দেলোয়ার হোসেন এর পরিবারের সদস্য দের বিরুদ্ধে যে কবরস্তান আব্দুল লতিফ চৌধুরী অরফে দালাল লুবন আলীর সেই মামলায় দেলোয়ার হোসেন তরফদার এর পারিবারিক কবরস্তান রায় আসে,মামলার নাম্বার ১০/২০১৩ এই মামলার হয় ১৭/২/২০১৯ তারিখ,এভাবে আর ও অনেক মিথ্যা মামলায় দেলোয়ার হোসেন তরফদার অনেক ভুগান্তির শিকার,২০১/১২ মামলায় ৮ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন,গত ২৭/০১/২১ তারিখ মৌলভীবাজার চীপ জুডিশিয়াল ২ য় বিচারি আমলি আদালত সামছুন্নাহার , দেলোয়ার হোসেন সহ সকল আসামী কে দুশি প্রমানিত না হওয়ার বেখছুর খালাছ দেন,আসামী সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন তরফদার মামলার রায় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আব্দুল কাদির আমার খালাতো ভাই সম্পকে উনি আমার বাড়ির জায়গা ও কবরস্তান দখল নেওয়ার জন্য মিথ্যা মামলা দিছেন তাই আমরা খালাছ পাইছি,আমি দেলোয়ার হোসেন কাছ থেকে আর ও জানতে চাইছি আমি শুনছি এই কবরস্তান বাড়ি আপনারা কাদির মিয়া কাছে বিক্রি করে দিছেন ২০০১ সালে,তখন দেলোয়ার হোসেন উত্তরে বলেন আমাদের পরিবার কাদির মিয়া ও পরিবার দুকা দিছেন,আর আমার চাচার ব্রেইনে কিছু দুষ ছিল তাই কাদির একা চাচার কাছ থেকে ১৪ টি দলিল পাট করেছেন, এমন কি আমার চাচাকে মাছ খাবাইয়া দলিল সংসুধনের কথা বলে কবরস্তানের ৫ শতক জায়গা রিজেষ্টারি করেছেন উনার এতো লোভ যে আমাদের এই পারিবারিক কবরস্তান ব্রিটিশ শাসিত আমল এই কবরস্তানের দুদিক দিয়ে লাশ নিয়ে কবরস্তানে যাওয়ার রাস্তা কিন্তূ ২০১২ সালের পর থেকে আব্দুল কাদির দুটি রাস্তা পাক্কা দেওয়াল ও কাটাতারের বেভা দিয়ে বন্দ্ব রাখছেন,যে দেলোয়ার হোসেন মায়ের লাশটা রাস্তা বন্দ্ব থাকায় হাটুর উপর কাদাজমিন দিয়া গিয়া লাশ দাফন করতে হইছে।দেলোয়ার হোসেন তরফদার আর ও বলেন আব্দুল কাদির মিয়া আমার বিরুদ্ধে যত মিথ্যা মামলা করেছেন সব আমার পক্ষে রায় হয়েছে তবে উনি কোন ম্যানহানি মামলা করবেন না বলে জানান।তবে এলাকা সবাই উনাকে ভুমি দস্যুবাহিনী প্রধান হিসাবে চিনে।